পরে সাংবাদিকদের রবার্ট মিলার বলেন, মাসব্যাপী এ বইমেলা তরুণদের কাছে ভাষা আন্দোলনের বার্তা নিয়ে আসে এবং তরুণদের জন্য এটি দেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দেয়।
বাংলা একাডেমি আয়োজিত এ বইমেলাকে চমৎকার ও মনোমুগ্ধকর উল্লেখ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, মেলার সময়টাও ভালো। কারণ এটা ভাষার মাস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মাস।
বইমেলায় আজ ছিল দ্বিতীয় শুক্রবার। ছুটির দুই দিন শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত শিশুপ্রহর থাকে। শিশুপ্রহর চলাকালে মেলায় প্রবেশ করে শিশুদের সঙ্গে সময় কাটান মার্কিন দূত ও তার স্ত্রী।
মার্কিন দূত বলেন, বইমেলাটি হাজার হাজার শিশু এবং তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণার। কারণ এখানে শিশু লেখকসহ অনেকেই মেলায় আসছে। তাদের অনেকে আমাকে তাদের লেখা বইও দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এটা অনেক চমৎকার ও ব্যাতিক্রমধর্মী মেলা। এখানে অনেক শিশু লেখক দেখে আমি আপ্লুত। প্রায় ১৪ বছরের এক শিশু তার লেখা একটি বই আমাকে দিয়েছে, যা সে প্রায় তিন বছর আগে লিখেছে।