তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন ও জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি বিনির্মাণে বাংলাদেশে মানসম্মত শিক্ষার ওপর জোর দেয়া হয়েছে। নারী শিক্ষাকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে যাতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে লিঙ্গসমতা অর্জিত হয়।
‘নাগরিকদের উন্নত সামাজিক সুরক্ষা প্রদাণের লক্ষ্যে সরকার ‘বাংলাদেশ স্যোশাল সিকিউরিটি কৌশল‘বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে’, যোগ করেন তিনি।
বুধবার জাতিসংঘের চলতি উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ফোরামের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ‘কান্ট্রি স্টেটমেন্টে’ বাংলাদেশের পক্ষে এ কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এসডিজি বাস্তবায়ন প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে বলেন মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সামগ্রিকভাবে সমাজের সকলকে সাথে নিয়ে জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি যাতে প্রতিটি নাগরিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে অংশ নিতে পারে এবং উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে পারেন।
প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রেরিত বৈদেশিক রেমিটেন্স বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, গত অর্থ বছরে বাংলাদেশ ১৬.৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হয়েছে।
এছাড়া, বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, তথ্যপ্রযুক্তির বিস্তার ও যুবকেন্দ্রিক উন্নয়ন ভাবনার কথাও তুলে ধরেন মন্ত্রী।