তবে সদরের বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নতি হলেও মাইনী নদীতে উজানের পানি বেড়ে দীঘিনালা উপজেলার মেরুং ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম এখনও পানিতে তলিয়ে রয়েছে।
সদর উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা বাসিন্দারা বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে বহু পরিবার বন্যা পরবর্তী ক্ষতির মুখে রয়েছে।
দীঘিনালা উপজেলার মেরুংয়ের কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ৫০টির বেশি পরিবার অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। প্রশাসন বন্যা কবলিতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণসহ সকল ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছে।
খাগড়াছড়ির বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার বন্যা কবলিতদের মাঝে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, পানিবন্দী এলাকার লোকজনদের নিরাপদ পানি বিশুদ্ধকরণ ৪৫ হাজার ট্যাবলেট সরবরাহ করা হয়েছে। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে ট্যাবলেট ও পানির জার বিতরণ করা হচ্ছে।