ঢাকার জ্যৈষ্ঠ বিশেষ জজ কেএম ইমরুল কায়েস জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
এনামুলের আইনজীবী কবির হোসেন জামিন আবেদনটি করেন। অন্যদিকে, দুদকের পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ ফানাফিল্যা তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত অভিযুক্তকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
পুলিশের সাময়িক বরখাস্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণ করার দায়ে সোমবার রাত সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর দারুস সালামের নিজ বাসভবন থেকে দুদকের একটি দল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে।
১৬ জুলাই দুদক কর্মকর্তা বাছির ও ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুদকের ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা করেন সংস্থার পরিচালক ও অনুসন্ধান টিমের দলনেতা শেখ মোহাম্মদ ফানাফিল্যা।
একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ৯ জুন প্রচারিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে পরিচালিত দুর্নীতির অনুসন্ধান থেকে তাকে দায়মুক্তি দিতে পরিচালক বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে সমঝোতা করেন।
এ ঘটনায় ১০ জুন বাছিরকে তথ্য অবৈধভাবে পাচার, চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সর্বোপরি অসদাচরণের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে কমিশন।
ডিআইজি মিজানকে এ মামলায় ২১ জুলাই গ্রেপ্তার দেখানো হয়।