বরখাস্তকৃত মো. রাকিব রহমান কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের কর্মচারী বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের সই করা এক অফিস আদেশে রাকিবকে কেন স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না এই মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেয়া হয়েছে।
এছাড়া ঘটনার প্রকৃত সত্যতা যাচাইয়ে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটিও গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ঘটনার সত্যতা যাচাই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে যবিপ্রবির শেখ হাসিনা ছাত্রী হলের প্রভোস্ট ড. সেলিনা আক্তারকে। কমিটির সদস্যরা হলেন- ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের একজন নারী সদস্য ও যবিপ্রবির কর্মচারী সমিতির সভাপতি (পর্যবেক্ষক সদস্য)।
কমিটির সদস্য-সচিব করা হয়েছে যবিপ্রবির উপ-রেজিস্ট্রার মোহম্মদ এমদাদুল হককে। এই কমিটিকে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর প্রতিবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
অফিস আদেশে বলা হয়েছে, সাময়িকভাবে বরখাস্ত থাকার সময় ওই কর্মচারী যদি অভিযোগ দায়েরকারী ছাত্রীকে কোনোভাবে হয়রানি বা উত্ত্যক্ত করে তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে চাকরি থেকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে। অভিযোগকারী ছাত্রী যেন সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, এ জন্য তার নাম ও বিভাগের নাম সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করা হলো না।