মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে ৪৭তম ব্যাচের ছাত্রীরা এ কর্মসূচি পালন করেন।
তাদের অভিযোগ, অন্য হলগুলোতে পরের ব্যাচ অর্থাৎ ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা সিট পেলেও তারা প্রায় দেড় বছর পরে এসেও কোনো সিট পাননি।
ভুক্তভোগী ছাত্রীরা জানান, দুটি ছোট কক্ষে ১১৪ জন ছাত্রী গাদাগাদি করে অবস্থান করতে বাধ্য হচ্ছেন। এর মধ্যে ছাত্রী কমন রুমে ৮৭ জন এবং ১৪ জন রিডিং রুমে থাকেন। আর অন্যরা বাধ্য হয়ে হল ছেড়েছেন।
তারা আরও বলেন, প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। হলের প্রভোস্ট ও উপাচার্য বরাবর লিখিতভাবে জানিয়েও অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
অভিযোগের প্রেক্ষিতে যোগাযোগ করা হলে হল প্রাধ্যক্ষ মুজিবুর রহমান বলেন, তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য আসন বরাদ্দের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
‘আগামীকাল (বুধবার) থেকে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের সিট বণ্টন কার্যক্রম শুরু করব এবং ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে শিক্ষার্থীরা সিট পাবে,’ যোগ করেন তিনি।