সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমার অবকাঠামোর অনেক উন্নয়ন করেছি। কিন্তু শুধুমাত্র অবকাঠামোগত পরিবর্তনের মাধ্যমে যানজট নিরসন সম্ভব নয়। মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন, জনসচেতনতা প্রয়োজন।’
তিনি জানান, এবার ঈদে মানুষের যাওয়া আসা যাতে স্বস্তিদায়ক হয় সে বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
কাদের বলেন, সড়কে শৃঙ্খলা আনার বিষয়টিকে তিনি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন।
ঈদযাত্রায় বাসে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মালিকরা বলছেন, তারা যখন ঢাকা থেকে দূরপাল্লায় যান তখন তারা যাওয়ার পথে যাত্রী পেলেও আসার পথে খালি আসতে হয়। আমরা বলেছি, সারা বছর আয় করেন ঈদে একটু সংযম করেন। তবে এতে কতটুকু কাজ হবে জানি না।’
বিআরটিসির নতুন গাড়িগুলো জনগণের দূরপাল্লায় যাতায়াতে ভালো ভূমিকা রেখেছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, হিমাচল পরিবহন প্রতি বছরই অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার জন্য একটি অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিআরটিএকে বলা হয়েছে।
‘বগুড়ার শাহ ফতেহ আলী পরিবহন এবং হানিফ পরিবহনকে আমরা জরিমানা করেছি। এতে বোঝা যায় তাদের বারবার বলার পরেও তারা ভালো ব্যবস্থা নেয়নি,’ যোগ করেন তিনি।