বুধবার বগুড়া সদর খাদ্য গুদামে চলতি মৌসুমের অভ্যন্তরীণ বোরো ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
হয়রানির ভয়ে কৃষকরা সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করতে আসেন না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘কৃষকের হয়রানি সহ্য করা হবে না। এর সাথে কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক যারাই জড়িত থাকবেন তাদের কী হবে তা আমি নিজেও জানি না। কৃষক যেন গুদামে ধান বিক্রি করতে পরে সে ব্যবস্থা করতে হবে।’
তিনি মিল মালিকদের মানসম্পন্ন চাল সরবরাহের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা কৃষক ও ভোক্তা সবাইকে বাঁচাতে চাই।’
মন্ত্রী স্থানীয় প্রশাসনকে বছরের ৩৬৫ দিনই ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন।
খাদ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সরকার চলতি মৌসুমে বগুড়ায় মিলারদের কাছ থেকে ৩৮ টাকা কেজিতে ৭৮ হাজার ৩৫৪ মেট্রিক টন চাল এবং কৃষকের কাছ থেকে ২৬ টাকা কেজিতে ৫ হাজার ৫৬ মেট্রিক টন ধান ক্রয় করবে।