তিনি জানান, শনিবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে এ সিদ্ধান্তে নেয়া হয়েছে।
শনিবার সকাল থেকে টঙ্গীর তুরাগ তীরের ইজতেমা ময়দানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ওই দু’গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘের্ষ হয়। কয়েক দফা সংঘর্ষে একজন নিহত এবং কমপক্ষে ২০০ ব্যক্তি আহত হন।
পরে সন্ধ্যায় দুই গ্রুপের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে দু’ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলা ওই বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, উভয় পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে ইজতেমা মাঠ ও মসজিদের দায়িত্ব এখন প্রশাসনের হাতে থাকবে। নির্বাচন পর্যন্ত ইজতেমা প্রাঙ্গনে সকল ধরনের ধর্মীয় সমাবেশ করা বন্ধ থাকবে।
তাবলিগ জামাতের দু’পক্ষ- মাওলানা মাওলানা সাদ কান্ধলভি ও মাওলানা জুবায়ের হাসানের অনুসারী ছাড়াও বৈঠকে অন্যদের মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শক, র্যাবের মহাপরিচালক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার উপস্থিত ছিলেন।