হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) সৈয়দ মহিউদ্দিন আবদুল আজিম জানান, প্রতিবেদনে গণধর্ষণের আলামত পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, প্রতিবেদনটি বিকালে তার কার্যালয়ে এসে পৌঁছায়।
এদিকে, গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাসহ আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। তারা হলেন- চরজুবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল আমিন এবং বাচ্চু মিয়া।
এর মধ্য দিয়ে আলোচিত ওই গণধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
উল্লেখ্য, নির্বাচনের দিন রবিবার রাতে উপজেলার মধ্যম বাগ্যা গ্রামের কয়েকজন চার সন্তানের মা এক নারীর বসতবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এক পর্যায়ে তারা ওই নারীর স্বামী ও ছেলে-মেয়েদের বেঁধে রেখে তাকে ঘরের বাইরে নিয়ে গণধর্ষণ ও পিটিয়ে আহত করেন। পরদিন ওই নারী ও তার স্বামীকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে নয়জনকে আসামি করে চরজব্বার থানায় মামলা করেন।