তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী একজন সাংস্কৃতিক কর্মী। তিনি ছবি তোলেন, ছবি আঁকেন, ছবি দেখেন। তিনি ৭২ বছর বয়সেও তরুণ। তার তারুণ্যের কাছে অনেক তরুণ হারিয়ে যাবেন।’
‘আমরা খুব সৌভাগ্যবান জাতি এবং বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গর্ব করতে পারি যে এ রকম একজন তারুণ্যনির্ভর ও সংস্কৃতিমনা প্রধানমন্ত্রী আমাদের সাথে আছেন। তিনি প্রত্যেক বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত আছেন। এমন কোনো বিষয় নেই যাতে প্রধানমন্ত্রী যুক্ত নন,‘ যোগ করেন তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের জয়নুল আর্ট গ্যালারিতে ‘দেশে-বিদেশে‘ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য এ দেশকে গড়ে তুলতে চান জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘তরুণদের জন্য, আগামী প্রজন্মের জন্য এ পৃথিবীকে, এ দেশকে তৈরি করছি। আগামী প্রজন্মের জন্য দেশ গড়তে দরকার এক সাংস্কৃতিক বিপ্লব।’
মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিরো টলারেন্সের কথাও উল্লেখ করেন তিনি।
আলোচনা সভা শেষে প্রতিমনন্ত্রী প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।
প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) সাবেক পরিচালক অধ্যাপক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ, চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।
সাংবাদিক আহমেদ পিপুল এবং পর্যটক তানভীর অপুর ছবি নিয়ে তিন দিনব্যাপী এ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।