শুক্রবার দেশটির ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস (এফসিও) জানিয়েছে, ফ্লাইটগুলো আগামী ২০, ২৬ এবং ৩১ মে ঢাকা-লন্ডন রুটে পরিচালনা করা হবে।
এ নিয়ে বাংলাদেশে যুক্তরাজ্য সরকারের পরিচালনা করা বিশেষ ফ্লাইটের সংখ্যা হবে ১২। নতুন ফ্লাইটগুলোতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ সদস্যদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
ফ্লাইটগুলোর জন্য নিবন্ধন করতে এবং আরও তথ্যের জন্য ব্রিটিশ ভ্রমণকারীদের বাংলাদেশে ভ্রমণ সংক্রান্ত পেজগুলো দেখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তারা যদি আগে কোনো বিশেষ ফ্লাইটের জন্য নিবন্ধন করে থাকেন তবে পুনরায় নিবন্ধন করার প্রয়োজন নেই বলেও জানানো হয়েছে।
পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী লর্ড তারিক আহমদ বলেন, এ তিনটি ফ্লাইটে ৯০০ এরও বেশি ব্রিটিশ নাগরিক দেশে ফিরতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে ফিরে আসা মোট যাত্রীর সংখ্যা ২ হাজার ৮০০ এরও বেশি হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এটি এক বিশাল চ্যালেঞ্জ ছিল। মানুষজন যে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তা আমরা স্বীকার করি এবং তাদের ধৈর্য ও বুঝতে পারার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছি।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেন, বাংলাদেশের ব্রিটিশ ভ্রমণকারীদের যুক্তরাজ্যে ফিরে আসতে সহায়তা করার জন্য তারা বাংলাদেশ সরকার, বিমান কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘এ নতুন বিশেষ ফ্লাইটগুলো আরও কয়েক শতাধিক ব্রিটিশ দর্শনার্থীকে বাংলাদেশ থেকে ফিরে আসার সুযোগ করে দিয়েছে।’