১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরানো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে এই রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
দেশের অন্যতম প্রাচীন দলটি সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা পালন করে। ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় এটি মুক্তিযুদ্ধে জাতিকে নেতৃত্ব দেয়।
উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচি পালন করেছে।
দিবসটি উপলক্ষে ফরিদপুরে বেলা ১১টার দিকে দলীয় কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করে দলের নেতাকর্মীরা। এর আগে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে থানা রোড এলাকা থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে স্থানীয় প্রেসক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
সাতক্ষীরায় সকাল ১০টার দিকে শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে একটি বণার্ঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আবার শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে গিয়ে শেষ হয়। এরপর বেলা ১১টায় কেককাটা, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চুয়াডাঙ্গায় দিবসটি উপলক্ষে সকালে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় চত্বরে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এ সময় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজগার টগর সহ দলের নেতারা।
পরে সকাল ১০টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।