তিনি বলেন, সরকার জনবসতিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারী অভিবাসী কর্মীদের চিহ্নিত করেছে এবং অভিবাসীদের মধ্যে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে তাদেরকে নিরাপদ আবাসস্থলে সরিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে খাদ্য সহায়তা, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম পাওয়ার পর এক বিবৃতিতে আবদুল্লা শহীদ বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী যে, সামনের বছরগুলোতে মালদ্বীপ ও বাংলাদেশ এবং এ দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধন আরও দৃঢ় হবে।’
একে অপরকে সাহায্য করা এবং শিগগিরই বৈশ্বিক এ মহামারি কাটিয়ে ওঠার আরও উপায় খুঁজে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
কোভিড-১৯ মোকাবিলায় তাদের প্রচেষ্টায় সহায়তার অংশ হিসেবে মালদ্বীপের জনগণের জন্য ৭ হাজার কেজি খাদ্য এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ওষুধ বহনকারী বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর দ্বিতীয় ফ্লাইটকে স্বাগত জানিয়েছে মালদ্বীপ।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ এবং জনগণের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে উদারতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
মালদ্বীপের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে মালদ্বীপে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আক্রান্তদের মধ্যে বিশাল সংখ্যক প্রবাসী রয়েছেন।