ভুক্তভোগী ছাত্রীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য শনিবার ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে বিকালে এ প্রতিবেদন প্রস্তুত করা পর্যন্ত অভিযুক্ত রনি গ্রেপ্তার হননি।
পুলিশ ও মামলার সূত্র অনুযায়ী, রনি ১৪ এপ্রিল ওই ছাত্রীকে মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে বিয়ের কথা বলে ধর্ষণ করেন। সর্বশেষ ২ সেপ্টেম্বর নিজের বাড়ি চরযতিন গ্রামে ভুক্তভোগীকে এনে পুনরায় ধর্ষণ করেন তিনি। পরে রনি বিয়ে করবেন না বলে ওই ছাত্রীকে তাড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে তিনি যেতে না চাইলে মারধর করা হয়।
এ ঘটনায় মনপুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। কিন্তু তাতে কোনো প্রতিকার না হওয়ায় শুক্রবার মনপুরা থানায় মামলা করেন সংশ্লিষ্ট কলেজছাত্রী।
এ ব্যাপারে রনির সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া যায়নি।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফোরকান আলী বলেন, ‘মনপুরা সরকারি কলেজের এক ছাত্রীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। মেডিকেল পরীক্ষার জন্য ওই কলেজছাত্রীকে আজ শনিবার ভোলা সদরে পাঠানো হয়েছে।’
মামলার তদন্ত ও আসামিকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে উল্লেখ করেন ওসি।