নিহতরা হলেন- বল্লাল বাড়ি এলাকার সুরুজ মিয়ার ছেলে খসরু মিয়া ওরফে লেংড়া খসরু (৩৭) ও জেলা শহরের মধ্য কোর্টগাঁও এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে মো. সুমন ওরফে কানা সুমন (৩৫)।
র্যাবের দাবি, নিহত দু’জনই শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাদের বিরুদ্ধে অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
র্যাব-১১’র এসপি এনায়েত হোসেন মান্নার ভাষ্য, মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে একটি প্রাইভেটকার যোগে ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ লেংড়া খসরু ও কানা সুমন সদরের বল্লাল বাড়ি মসজিদের সামনে আসে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তার নেতৃত্বে র্যাবের একটি দল ওই স্থানে অভিযান চালায়। এ সময় র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে সন্ত্রাসীরা। র্যাব সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছুড়ে।
পরে কানা সুমন ও লেংড়া খসরু পালানোর সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।
র্যাবের দাবি, বন্দুকযুদ্ধের সময় র্যাবের দুই সদস্য গুলিবিদ্ধ ও আরও তিনজন আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে দু’টি বিদেশি পিস্তল, ৫ রাউন্ড গুলি ও ৩৯ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে র্যাব।
লাশ দু’টি মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানান র্যাবের ওই কর্মকর্তা।