শুক্রবার জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল বলেন, নৌকাগুলোর তীরে আসার সময় বাধা দেয়ার বিষয়গুলো অবশ্যই এড়ানো উচিত।
২০১৫-১৬ সালে অনেক রোহিঙ্গা নৌকায় করে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ থেকে এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশে যাতায়াত করেছিল।
ইউএনএইচসিআর রোহিঙ্গাদের গুরুত্বপূর্ণ সুরক্ষা প্রদানের জন্য বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেছে, বাংলাদেশকে এটি অব্যাহত রাখা উচিত।
সেই সাথে বাংলাদেশকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তথ্য ও যোগাযোগের সুবিধা দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন মুখপাত্র।
কোলভিল বলেন, ‘আমরা হতবাক হয়েছি যে বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমার থেকে ৩০ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী একটি নৌকায় মারা গেছেন এবং প্রায় ৪০০ জনকে সমুদ্রে পাওয়া গেছে, যাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসার প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল।’
নৌকার আরোহীদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু ছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ থেকে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা এবং অংশীজনরা নৌকা থেকে নামার পরে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের আশ্রয় ও সহায়তা দিচ্ছে।
‘আমরা এ বিষয়ে অবগত যে নৌকাটি বারবার নিরাপদ বন্দরের সন্ধান করছিল তবে এটি মালয়েশিয়ায় অবতরণ করতে পারছিল না,’ কোলভিল যোগ করেন।