নিহতের ছেলে মিলন হালদার বলেন, ‘বেশ কিছুদিন আগে আমার বোনের স্বামী পতন হালদার একই এলাকার আবুল হাশেম নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সুদে ১৫ হাজার টাকা নেয়। এরপর বোনজামাই ভারত বেড়াতে গেলে অনেকদিন হয়ে যাওয়ায় এই সুদের টাকা বেড়ে দ্বিগুন হয়। আর ওই টাকা পরিশোধের জন্য আমার বাবাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে হাশেম। এ নিয়ে রাতে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আমার বাবাকে প্রচণ্ড মারধর করে হাশেম ও তার সহযোগী কালাম।
পরে স্বজনরা কাশিনাথ হালদারকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে রাত ৯টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
হাসপাতালের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. মো. সাদী হাসনাইন রকি জানান, হাসপাতালে আনার আগেই কাশিনাথ হালদার মারা গেছেন।
সুজানগর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার ফরহাদ হোসেন জানান, সোমবার খবর পেয়ে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এবিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।