তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে এখন ২৯ রকমের জরুরি ওষুধ ফ্রি করে দেয়া হয়েছে। গ্রামীণ খেটে খাওয়া মানুষ এ ওষুধ বিনামূল্যে নিতে ও ব্যবহার করতে পারছেন।
রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে কৈশোর স্বাস্থ্য কৌশলপত্র ২০১৭-২০৩০ এর জাতীয় কর্মপরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে আগত কিশোর কিশোরীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আজকের কৌশলপত্র উদ্বোধনের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সকল কিশোর কিশোরী বিশেষ করে যারা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ তারা সামাজিকভাবে নিরাপদ ও সুস্থ সুন্দর একটি জীবন পাবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে কিশোর কিশোরীদের অনাকাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যহানি না ঘটাতে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন এবং ধুমপান ও মাদক থেকে সর্বদা দূরে থাকার পরামর্শ দেন।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ ম কাজী মহিউল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত হ্যারি ভেরুইজ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ড. বার্ধন ঝাং রানা, ইউএনএফপিএর প্রতিনিধি ড. আশা টর্কেলসন, ইউনিসেফের উপ-প্রতিনিধি ভীরা মনডংকা, লাইন ডিরেক্টর শামসুল ইসলাম প্রমুখ।