তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে টিকে থাকার জন্য প্রযুক্তিগত শিক্ষা ব্যবস্থা অপরিহার্য। প্রযুক্তি শিক্ষা রন্ধে রন্ধে প্রবেশ করাতে না পারলে একবিংশ শতাব্দীর বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হবে না। কারিগরি শিক্ষা নিয়ে যত এগিয়ে যেতে পারব, অগ্রগতি তত ত্বরান্বিত হবে। ইন্টারনেট হচ্ছে জ্ঞানের ভান্ডার। শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার সাথে প্রযুক্তির শিক্ষা গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।
শনিবার ঢাকায় মিরপুর সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ক্যাম্পাসে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত টেকসার্জেন্স ২০১৯ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘কায়িক শ্রম ও অস্ত্রের শক্তির চেয়ে মেধা অনেক বেশি শক্তিশালী। আমাদের শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত মেধাবী।’
তিনি বলেন, ‘১৯৯৬-৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দশ হাজার প্রোগ্রামার বানানোর প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় গত দশ বছরে বাংলাদেশ প্রযুক্তিতে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’
‘২০৪১ সালের জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ নির্মাণের পথে এখন বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে,’ যোগ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন বিইউপি ভিসি এমদাদ-উল-বারি।