সাপ্তাহিক ভিত্তিতে শহর ঘুরে ঘুরে গ্রাহকরা বিশেষত যারা স্যামসাং হেল্পলাইনে কল দিয়ে সেবা সহায়তা চেয়েছেন তাদের সেবা প্রদান করবে এই সার্ভিস ভ্যান। এছাড়া কিভাবে কার্যকরী উপায়ে স্যামসাং পণ্য ব্যবহার করতে হয় এবং এর প্রোডাক্ট লাইফ বাড়ানো যায় সে বিষয়ে ক্রেতাদের পরামর্শ প্রদানে সার্ভিস ভ্যানগুলো স্যামসাং শো-রুমের সামনে থাকবে।
সেবা পেতে সহায়তার জন্য স্যামসাং হেল্পলাইনে কল করলেই ভ্যান সরাসরি ক্রেতার বাসায় চলে যাবে এবং কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস ও মোবাইল হ্যান্ডসেটের সকল স্যামসাং পণ্যে ভ্যালু অ্যাডেড বিক্রয়োত্তর সেবাদান নিশ্চিত করবে। হেল্পলাইনের মাধ্যমে ভ্যানের সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে রয়েছে টেলিভিশন, রেফ্রিজারেটর, ওয়াশিং মেশিন, এয়ার কন্ডিশনার ও মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মতো স্যামসাং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মেরামত সেবা।
প্রত্যন্ত অঞ্চলের ক্ষেত্রে স্যামসাং সরাসরি ক্রেতাদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন সংগ্রহ করবে এবং মেরামতের পরে আবার ওই এলাকায় যাওয়ার সময় ক্রেতাকে তার ফোন ফেরত দেবে।
এই সেবার বিষয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্যাংওয়ান ইয়ুন বলেন, সার্ভিস ভ্যান নিয়ে আমাদের আগের উদ্যোগগুলো সফল হয়েছে। যেসকল গ্রাহক সহায়তা চেয়েছেন আমরা তাদের সন্তোষজনক সেবা দান করতে পেরেছি। এখন চট্টগ্রামে আমরা আমাদের এ সেবা বিস্তৃত করতে পেরে আনন্দিত। এ বিস্তৃতি বাংলাদেশের সব বিভাগীয় শহরে স্যামসাং সার্ভিস ভ্যানের সেবা নিশ্চিত করবে।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন অংশে গ্রাহকদের সেবাপ্রদানে বিভাগীয় শহরের নির্দিষ্ট পয়েন্ট থেকে শুরু করে অন্য পয়েন্টে যাবে ভ্যানগুলো। যেকোনো বিষয় নিয়ে তাৎক্ষণিক সেবাদান ও পরামর্শ প্রদানে প্রতিটি ভ্যানে একজন মাল্টি-স্কিলড ইঞ্জিনিয়ার থাকবেন।
বর্তমানে ৯টি সার্ভিস ভ্যান দিয়ে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করছে স্যামসাং।