চট্টগ্রামের 'এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব উইমেন'-এর বিভিন্ন ভাষাভাষী ছাত্রীরা তাদের সম্মিলিত কণ্ঠে সুর ঠিক রেখে গানটি পরিবেশন করবেন।
সোমবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
কয়্যারে সঙ্গীত নির্দেশনায় থাকবেন বাংলাদেশের কয়্যার গানে বিশেষ পারদর্শী আরমিন মুসা।
আরমিন মুসা বলেন, ‘একুশের গানের সাথে কয়্যার পরিবেশনার সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি অনেক আনন্দিত। আর গর্বিত এই পরিবেশনের অংশ হতে পেরে।’
আয়োজনটিতে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে প্রথমবারের মতো গানটির সুরকার আলতাফ মাহমুদের মেয়ে শাওন মাহমুদ উপস্থিত থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘আমার উপস্থিতিতে বাবাকে উৎসর্গ করে ‘একুশের গান’ এর আগে কখনই হয়নি। তোমাদের সাথে জীবনে প্রথম অভিজ্ঞতা হয়েছে। মাতৃভাষার গান মাতৃতুল্যদের কণ্ঠে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বময় ছড়িয়ে যাওয়ার এই প্রচেষ্টাকে আমি আন্তরিকভাবে সম্মান জানাই। আর আমি মনে করি, এখানে আমার মাধ্যমে বাবাকে সম্মান জানানো হয়েছে।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব উইমেনের ছাত্রীদের নিয়ে গানটি রেকর্ড ও চিত্রায়ন করা হবে। এই ইউনিভার্সিটিতে ১৬টি দেশের বিভিন্ন ভাষার ছাত্রীরা লেখাপড়া করছেন। তাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ও ভাষায় একুশের গান একটি ভিন্ন মাত্রা পাবে বলে জানিয়েছেন গ্রামীণফোনের পৃষ্ঠপোষকগণ।