১০০ জন সহশিল্পী নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ‘আমারও পরান যাহা চায়’ গানটি তার কণ্ঠের দরাজ সুর মন জয় করে নিল বিচারকসহ দুই বাংলার অগণিত ভক্তদের।
গানটি শেষ হওয়ার পর নোবেল জানান, শুধু এই মঞ্চেই নয় জীবনে এইবারই প্রথম তিনি রবীন্দ্র সঙ্গীত গাইলেন।
বরাবরের মতো এইবারও তার গানে মুগ্ধ হয়ে বিচারকসহ উপস্থিত দর্শক দাঁড়িয়ে তালি বাজিয়ে তাকে সংবর্ধনা জানান।
বিচারক শান্তনু মৈত্র বলেন, তিনি এই প্রথম কাউকে পুরো একটি গান চোখ বন্ধ করে গাইতে দেখলেন, চারপাশের এত চাকচিক্য আলাদা রেখে গানের মাঝে কিভাবে ডুবে যেতে হয় কিভাবে গানটিকে আপন করে নিতে হয় তা নোবেলের গান শুনেই বোঝা যায়।
মোনালি ঠাকুরসহ অন্য দুই বিচারক, নোবেলকে এত সুন্দর একটি গান পরিবেশ করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
বিচারক ও দর্শকের মনসহ নোবেল জিতে নিলেন সপ্তম বারের মতো গোল্ডেন গীটার।
এর আগে অনুপম রয়সহ অন্যান্য গুণি সঙ্গীতবীদদের সাথে গান পরিবেশন করে নোবেল শ্রোতাদের কাছে তার সুর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন