মনবাধিকার ও গণমাধ্যম গ্রুপগুলো বলছে, তারা তিনটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি দিয়েছে। যেখানে হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্য দেয়ার পাশাপাশি বিচার প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতহীন করার ব্যাপারে আহ্বান জানানো হয়েছে।
‘অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ন্যায্য বিচারের অধিকারকে আরও জোরদার করার পাশাপাশি তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশ পেলে কোনো কোনো ব্যক্তির নিরাপত্তা হিসেবে কাজ করবে। আবার সৌদি আরবের বিচারে স্বচ্ছতা প্রকাশ পাবে যে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না।’
প্রসঙ্গত, নিহত খাশোগি ওয়াশিংটন পোস্টসহ যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদপত্রে সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের বিরুদ্ধে লেখালেখি করতেন।
গত ২ অক্টোবর বিয়ের কাগজপত্র নিতে ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন বছরখানেক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাস করা খাশোগি।
সৌদি কনস্যুলেটের ভেতরই খাশোগিকে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ আসলেও শুরুতে তা অস্বীকার করেছিল রিয়াদ। পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক চাপে দুই সপ্তাহ পর সৌদি আরব এ ঘটনা স্বীকার করে।