এ ঘটনায় শাসক সেনাবাহিনীর তিন দিনের অভিযানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ সুদান ডক্টরস কমিটি বুধবার দিনের শেষে আরও আটজন নিহত হওয়ার খবর দিয়েছে এবং বলেছে, কমপক্ষে ৫০৯ জন আহত হয়েছেন।
সুদানের সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদের সাথে আলোচনা পুনরায় শুরুর আহ্বান জানানোর মধ্যে নদী থেকে লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটল। বিক্ষোভকারীরা আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন। তারা বলছেন, সেনারা যখন বিক্ষোভকারীদের হত্যা করছেন তখন জেনারেলরা আলোচনার ব্যাপারে আন্তরিক হতে পারেন না।
বিক্ষোভকারীদের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বেসামরিক কর্তৃপক্ষের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে সেনাবাহিনীকে চাপ দিতে তারা বরং আন্দোলন ও ধর্মঘট চালিয়ে যাবেন।
নীলনদ থেকে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় মনে হচ্ছে, সেনাসদরের বাইরে বিক্ষোভকারীদের মূল অবস্থানে সোমবারের সহিংস অভিযান প্রাথমিক ধারণার চেয়ে বেশি রক্তাক্ত ছিল। কুখ্যাত আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের নেতৃত্বে অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে ওই অভিযান চালানো হয়েছিল এবং এতে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ও লাঠিপেটা করা হয়।