তিনি বলেন, চীনা কর্মকর্তারা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনকে ‘উপেক্ষা’ করেছে এবং ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হওয়ার পর বিশ্বকে বিভ্রান্ত করার জন্য সংগঠনটিকে চাপ দিয়েছিল।
ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যেখানে প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয় সেখানে চীন দেয় ৪০ মিলিয়ন ডলার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সবচেয়ে বড় আর্থিক অনুদানের উৎস এবং সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘটনাটি এ সংস্থাকে উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল করে দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘সেখানে করা অর্থায়নের টাকা ফেরত এনে বিশ্বের যেসব জায়গায় মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নয়ন দরকার সেখানে খরচ করা হবে।’
এ দিকে, ওয়াশিংটন এবং বেইজিংয়ের মধ্যে বাণিজ্য নিয়ে যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে তাতে ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো শিগগিরই মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হওয়া কয়েক হাজার চীনা স্নাতক শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করবে।
এছাড়া, হংকং ইস্যুতেও মর্কিন প্রশাসনের নতুন নীতির কথা ঘোষণা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।