নতুন এ প্রকল্প কক্সবাজারের মাতারবাড়ি এলাকায় বছরে ২ কোটি টন বাল্ক কার্গো পরিবহন করতে পারবে।
এটি মাতারবাড়িতে কার্গো ও প্রাথমিক জ্বালানি পরিবহনের জন্য বিভিন্ন টার্মিনাল উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের বাণিজ্যে শক্তি যোগাবে বলে সামিট গ্রুপ জানিয়েছে।
সামিট, জেইআরএ এশিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরের দুই বছরের মধ্যে প্রকল্পটি চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে আনুমানিক বিনিয়োগ হবে ৫০ কোটি মার্কিন ডলার।
জাপানের রাজধানী টোকিওর হোটেল নিউ ওতানিতে চুক্তি সই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।
সামিট গ্রুপের পরিচালক ফয়সাল খান এবং জেইআরএ এশিয়ার সিইও তোশিরো কোদামা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এদিকে, জাপান বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (জেবিএমএ) নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট শাকোরাই হিরোইউকি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাথে সই হওয়া সমঝোতার নথি হস্তান্তর করেছেন।
রাজধানীর শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিকে সহযোগিতা ও সহায়তা দেয়ার লক্ষ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল।
২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহীত রূপকল্প-২০৪১ অর্জনের জন্য সামিট করপোরেশন এবং জেইআরএ এশিয়া তাদের সমঝোতা স্মারকটি সই করেছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, এসডিজি-বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও এমআইডিআই’র (মহেশখালী-মাতারবাড়ী সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন কার্যক্রম) চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আজিজ খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।