সংগঠনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরবরাহকৃত পিপিইর মধ্যে এক হাজার পিপিই মেডিকেল গ্রেডের বিশেষীকরণ করে তৈরি করা এবং বাকি ১০ হাজার পিপিই হাসপাতালের ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা অর্থাৎ চিকিৎসক, নার্স এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের জন্য যারা করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত রয়েছেন।
এফআইসিসিআই সদস্যদের পক্ষ থেকে সভাপতি রূপালী চৌধুরী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানার কাছে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এসব পিপিই হস্তান্তর করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফআইসিসিআইয়ের ইসি সদস্য শ্বেপা ভৌমিক, নির্বাহী পরিচালক টিআইএম নুরুল কবির প্রমুখ।
এ সময় এফআইসিসিআই সভাপতি এবং বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী তাদের সংগঠনের সব সদস্য ও বহুজাতিক সংস্থার বাংলাদেশের প্রতি যে প্রতিশ্রুতি তা পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি চ্যালেঞ্জিং এ মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সব পেশাদার চিকিৎসা সেবকের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব।’
পিপিই প্রস্তুত ও হস্তান্তরের প্রক্রিয়াটি সহজ করার জন্য তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ওষুধ প্রশাসন এবং এনবিআরের কাস্টম বন্ড হাউসসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এছাড়া ওষুধ প্রশাসনের নির্দেশনায় স্থানীয়ভাবে উচ্চমানের এ পিপিই তৈরিতে সহায়তা ও নির্বিঘ্নে সরবরাহের জন্য তিনি ইয়ংওয়ান্স বাংলাদেশকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।