সোমবার রায় ঘোষণার পর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ অভিযোগ করেন।
ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরানোর জন্য এবং আসন্ন নির্বাচনের যাতে তিনি অংশ গ্রহণ করতে না পারেন- সে জন্যই তাকে এ ধরনের একটি সাজানো মামলায় সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে, কোনো সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়া এই সাজা প্রদান করা হয়েছে।’
‘রায় প্রত্যাখ্যান’ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণভাবে ফরমায়েশি রায়। সরকার যা চেয়েছে, মন্ত্রীরা যা বলেছেন, এই রায়ে তারই প্রতিফলন হয়েছে।’
এর আগে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয় আদালত।
এছাড়াও রায়ে অপর তিন আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকেও একই শাস্তি দেয় আদালত।