তিনি বলেন, ‘কার্যকর পথে আরেকটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করার জন্য সরকারকে আহ্বান জানাই। এখন প্রধানমন্ত্রী নিজেই সংলাপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করি এবং নিশ্চতভাবেই এটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত।’
ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষনেতা কামাল আরও বলেন, সংলাপে বসার জন্য আমন্ত্রণ পেলে তিনি জোটের অন্য নেতাদের সাথে আলোচনা করবেন এবং প্রধানমন্ত্রীর সাথে কি নিয়ে আলোচনা করা যায় তা ঠিক করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর সাথে সংলাপ হলে দেশের জনগণের পক্ষে একটি ইতিবাচক ফল আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন ড. কামাল।
যোগাযোগ করা হলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এ ধরনের কোনো বিষয়ে অবগত নই। তাই এই মুহূর্তে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
এর আগে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সংলাপে অংশ নেয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও আমন্ত্রণ জানাবেন।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঐক্যফ্রন্ট, যুক্তফ্রন্ট, ১৪-দল, জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে চিঠি দিয়ে গণভবনে সংলাপে বসার আমন্ত্রণ জানাবেন। সেখানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলেও জানান তিনি।