উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপ্তি চাকমা সোমবার এ পদক্ষেপ নেন।
স্থানীয়রা জানান, নারায়ণগঞ্জে কাজ করা ওই পোশাক কর্মীর কয়েক দিন আগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। সেখানে তার করোনা পজেটিভ আসলে তিনি পালিয়ে গ্রামের বাড়ি হোমনায় চলে আসেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুছ ছালাম সিকদার বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ থেকে করোনা পজেটিভ এক পোশাক কর্মী পালিয়ে বাড়িতে এসেছেন জেনে তার বাড়ি লকডাউন করে স্বাস্থ্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এক সপ্তাহ পরে তার নমুনা পুনরায় পরীক্ষা করা হবে।’
এদিকে, উপজেলার রামপুর গ্রামে একজন নারীর করোনা শনাক্ত হওয়ায় তার বাড়িও লকডাউন করা হয়েছে। গত ২১ মে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং সোমবার প্রতিবেদন করোনা পজেটিভ আসে।
এ নিয়ে উপজেলায় ছয়জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। এদের মধ্যে প্রথম আক্রান্ত নারী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছেন।