বৃহস্পতিবার রাতে গোলাগুলির এ ঘটনা ঘটে। পরে নিহতের মরদেহ প্রথমে টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার মেডিকেলে নেয়া হয়। সেখান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত সুফিয়ান শিশু চাঁদনি গণধর্ষন ও হত্যা মামলার প্রধান আসামি। ওই হত্যাকাণ্ডের পর থেকে পলাতক ছিলেন তিনি। এর আগে চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে নিলয় নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
র্যাব-১ এর পোড়াবাড়ি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুনের ভাষ্যমতে , ১৭ মে রাতে টঙ্গী মধুমিতা রেলগেট এলাকা থেকে চাঁদনী হত্যাকাণ্ডে জড়িত সুফিয়ানের বন্ধু নিলয়কে আটক করা হয়। তার দেয়া তথ্যানুযায়ী, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মধুমিতা এলাকায় সুফিয়ানকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালানো হয়। এসময় র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় আসামিরা। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই সুফিয়ান নিহত হন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও দাবি করেন, এ ঘটনায় র্যাবের এক সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ মে মহানগরের টঙ্গী পূর্ব থানার মধুমিতা রেলগেট এলাকার একটি ময়লার স্তুপ থেকে শিশু চাঁদনীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা করা হয়।