পটিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বোরহান উদ্দিন মজুমদার জানান, খবর পেয়ে শনিবার পটিয়া থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে।
নিহত খায়রুন্নেছা কুসুম (২৫) জিরি ইউনিয়নের দক্ষিণ জিরি গ্রামের মো. ইব্রাহিমের স্ত্রী ও একই উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়নের পেরোলা গ্রামের আবুল কাসেমের মেয়ে।
এসআই বলেন, ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী, শ্বশুর-শাশুড়ি, ননদসহ ওইs পরিবারের সবাই পলাতক রয়েছে।
নিহত খায়রুন্নেছার ভাই মো. কায়সার অভিযোগ করেন, বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য আমার বোনের ওপর শ্বশুর বাড়ির লোকজন নির্যাতন করতো। শনিবার তারা আমার বোন অসুস্থ বলে আমাদের খবর দেয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা বোনের শ্বশুর বাড়িতে গেলে তারা আমাদেরকে প্রথমে বলেছে হার্ট অ্যাটাক করে বোন মারা গেছে। আমরা বোনের গলার নিচে কালো দাগের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তখন তারা সে আত্মহত্যা করেছে বলে আমাদেরকে জানিয়েছে। আমরা এ নিয়ে থানায় খবর দেয়ার পর পুলিশ আসার আগেই শ্বশুর বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়।’