শুক্রবার সকালে তার নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘নাভারন ইলেকট্রিকস ওয়ার্কস’ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
তরিকুল ইসলাম বাবু শার্শা উপজেলার পাড়িয়ার ঘোপ গ্রামের তোতা মীরের ছেলে।
নিহতের স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতে ফিরতে দেরি হওয়ায় বাবুর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেন তারা। কিন্তু ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তখন বাজারে এসে তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অনেক ডাকাডাকি করেন। কিন্তু দোকানের শার্টার খোলেনি কেউ। সন্দেহ হওয়ায় লোকজন নিয়ে শার্টার ভেঙে ভেতরে ঢুকে বাবুর ঝুলন্ত লাশ দেখতে পাওয়া যায়। এরপর পুলিশ ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আশপাশের ব্যবসায়ীদের ধারণা, বাবু অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। পাওনাদারদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন তিনি।
শার্শা থানার ওসি এম মশিউর রহমান জানান, এ ব্যাপারে শার্শা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।