খবর পেয়ে তাকে আটক করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করেছে পুলিশ।
নারায়ণগঞ্জে কর্মরত ওই গার্মেন্টস কর্মী জ্বর, সর্দি ও গলাব্যথা অনুভব করলে ঢাকায় তার নমুনা পরীক্ষা করান। বুধবার তার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে। এরপর তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে একটি ট্রাকে করে পালিয়ে গ্রামের বাড়ি পাটগ্রামের ধবলসুতি চলে আসেন। ওই ট্রাকে আরও ৩০ যাত্রী ছিলেন।
করোনা আক্রান্ত ওই গার্মেন্টস কর্মী জানান, ঢাকা থেকে ২৫-৩০ জন মিলে একটি ট্রাকে করে রংপুরে আসেন। রংপুরের মিঠাপুকুর এলাকায় তাদের নামিয়ে দেয়া হয়। পরে সেখান থেকে একটি মাইক্রোবাস ভাড়া করে ১০-১৫ জন পাটগ্রামে আসেন।
পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মোহন্ত বলেন, ‘তথ্য পেয়েই ওই গার্মেন্টস কর্মীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।’
লালমনিরহাটের সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু রায় বলেন, ওই গার্মেন্টস কর্মীর বাড়ি স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে লকডাউন করা হয়েছে।