রবিবার জেলা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
ওই পুলিশ সদস্যরা হলেন- কনস্টেবেল রানা হাসান (অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট), বাপ্পী মাহমুদ (ঝিনাইদহ জেলা পুলিশ), মনিরুজ্জামান (খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ) এবং আলীম উদ্দিন (খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ)।
মামলার অভিযোগ বলা হয়, ২০১৫ সালে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কনস্টেবল পদে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন তারা। ছয় মাসের প্রশিক্ষণ শেষে তাদের বিভিন্ন কর্মস্থলে যোগদান করানো হয়। এরপর তাদের জমা দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সসনদ যাচাই-বাছাইয়ে নিয়োগ পাওয়া কয়েকজনের সনদ ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়।
পরে মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে গত ৩০ ডিসেম্বর প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে চার জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা হয়।
গ্রেপ্তার এড়াতে ওই চার আসামি রবিবার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক তাদের জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।