মাইকে ডাকাতির ঘোষণা দেয়ার পর আতঙ্কিত জনতা একের পর এক জেলার থানাগুলোতে ফোন করতে থাকেন।
এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামানের বলেন, ধারণা করা হচ্ছে- লৌহজং বা শ্রীনগরের দিক থেকেই গুজবটি শুরু হয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে সারা জেলায় ছড়িয়ে যায় এই ডাকাতির গুজবটি। এর উৎপত্তি খুঁজে বের করা হবে। মসজিদের মাইক ব্যবহার করায় মানুষ আতঙ্কি হয়ে পড়ে। তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাত পৌনে ৩টায় সাংবাদিক তানজিল হাসান বলেন, মুন্সীগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে মাইক ব্যবহার করে ডাকাত এসেছে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। পিপিই পরিধান করে ডাকাতি করছে এমন গুজব ছাড়ানো হয় চারিদিকে। কিন্তু পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে কোনো মসজিদের দায়িত্বরত কেউ ডাকাতির খবর কোথায় পেলেন তা বলতে পারেনি। পরে মসজিদে আবার পূর্বের ঘোষণা ‘গুজব’ ছিল বলে নতুন করে ঘোষণা দেয়া হয়।