পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড মধ্যকুলের খানপাড়া এলাকার রবিউল ইসলাম বলেন, বাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় পানির সাথেই বসবাস করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষা মৌসুমের শুরুতেই আমাদের এ অবস্থায় পড়তে হয়েছে।
সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আয়ূব হোসেন বলেন, তাদের বাড়ির যাতায়াতের রাস্তাটিও পানিতে তলিয়ে গেছে। এলাকার একাধিক বাড়িতে নদের পানি ঢুকে পড়েছে। পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কেশবপুর সরদারপাড়া ও খানপাড়ায় পানি ঢুকে পড়েছে।
১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মনোরঞ্জন দে মনু জানান, পানি নিষ্কাশনের পথ না থাকায় পানির ভেতর দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে অনেক পরিবারকে। পানি নিষ্কাশনের জন্য একটা ড্রেনের দাবি করেন তিনি।
কেশবপুর পৌরমেয়র রফিকুল ইসলাম জানান, তার এলাকার কয়েকটি জায়গায় পানি উঠেছে। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ‘আশা করি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মুন্সী আছাদুল্লাহ বলেন, হরিহর নদের বিভিন্ন স্থানে বাঁধ দিয়ে খননের কাজ চলছে। যেকারণে নদের ও বৃষ্টির পানি এক হয়ে নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে।