%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%93-%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A6%BF
আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে চতুর্থ
ঢাকার বাতাসের মান আজ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে ১৭৩ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঘানার আকরা, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও পাকিস্তানের করাচি যথাক্রমে ২৯২, ১৮৫ ও ১৭৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
সোমবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের শহরের তালিকায় উঠে এসেছে ঢাকা। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত ঢাকার বাতাসের মান সূচক (একিউআই) স্কোর ৫৩৮ এ উন্নীত হয়েছে, যা ঢাকার বাতাসকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসাবে চিহ্নিত করেছে।
এই শ্রেণিবিন্যাস শহরের বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির ইঙ্গিত দেয়, যা ক্রমবর্ধমান পরিবেশগত সংকটকে তুলে ধরে।
একিউআই স্কোর যথাক্রমে ৩৩৬, ১৮১ ও ১৭৪ নিয়ে দূষিত বায়ুমানের দিক থেকে ঢাকার পরেই রয়েছে ঘানার আক্রা, ভারতের মুম্বাই ও নেপালের কাঠমান্ডু । এই পরিসংখ্যানগুলো বায়ু দূষণ এবং এর স্বাস্থ্যের প্রভাবগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক মনোযোগের জন্য একটি চাপের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রেরসংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
আগামী বছরের মধ্যে দেশের জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই ব্যবহারে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে এই ম্যাপ তৈরি করা জরুরি।
রবিবার (৪ জানুয়ারি) বিশ্ব জলাভূমি দিবস উপলক্ষে বন বিভাগ আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পরিবেশমন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলাভূমি পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। জীববৈচিত্র্য রক্ষা, বন্যা ব্যবস্থাপনা ও জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এগুলো। সরকার জলাভূমি রক্ষায় বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এ সময় জলাভূমি রক্ষায় সবাইকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পরিবেশমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসেন চৌধুরী।
আলোচকদের মধ্যে ছিলেন নেচার অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু, বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা এনাম উল হক।
অতিথিদের স্বাগত জানান বন ব্যবস্থাপনা উইংয়ের উপপ্রধান বন সংরক্ষক মো. জাহিদুল কবির।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্সেস স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক ড. এম মোখলেসুর রহমান এবং বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক, বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের ইমরান আহমেদ।
আরও পড়ুন: সুন্দরভাবে বাঁচতে মানুষকে নদী, জলাশয়ের সঙ্গে চলতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, পরিবেশ সুরক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করবে।
আজ রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বাংলাদেশ সচিবালয়ের পরিবেশমন্ত্রীর কার্যালয়ে তার সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা কীভাবে আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে পারি তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আজকের বৈঠকটি আমাদের অংশীদারিত্বকে সুদৃঢ় করতে এবং সহযোগিতার জন্য নতুন উপায় অন্বেষণে একটি ফলপ্রসূ পদক্ষেপ।’
রাষ্ট্রদূত হাস বলেন, ‘কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাসহ অন্যান্য বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে যাবে। আমরা বাংলাদেশের জলবায়ু লক্ষ্যগুলোকে সমর্থন করার জন্য আমাদের অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আমাদের উভয় দেশের জন্য আরও জলবায়ু-সহনশীল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করে যাব।’
রাষ্ট্রদূত হাস ও পরিবেশমন্ত্রী উভয়েই গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে বাংলাদেশের সক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতামূলক উদ্যোগ বাড়ানোর গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: সরকার জলবায়ু কর্মসূচির জন্য ১৫ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করবে: পরিবেশমন্ত্রী
সুন্দরভাবে বাঁচতে মানুষকে নদী, জলাশয়ের সঙ্গে চলতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয়
ঢাকার বাতাসের মান আজ রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে ৩৮৭ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঘানার আকরা, পাকিস্তানের করাচি ও চীনের শেনিয়াং যথাক্রমে ৪২৩, ১৯৩ ও ১৮৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রেরসংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে তৃতীয়
৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
আজ সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
ঢাকার বাতাসের মান আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ৬ মিনিটে ২৭৪ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
চীনের শেনিয়াং, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও পাকিস্তানের করাচি যথাক্রমে ১৮১, ১৭৭ ও ১৭২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রেরসংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে তৃতীয়
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুক্রবার (২ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়- বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে জানানো হয়।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিকে, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
অন্যদিকে, গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফে।
আরও পড়ুন: মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
ঢাকাসহ ৩ বিভাগে বইছে মৃদু-মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ: বিএমডি
আজ সকালে ঢাকার বাতাস দূষণে বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান আজ শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ১৮৭ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ভিয়েতনামের হ্যানয় এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সারায়েভো যথাক্রমে ২৫৭ ও ২০৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম দুটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয়
মঙ্গলবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
সুন্দরভাবে বাঁচতে মানুষকে নদী, জলাশয়ের সঙ্গে চলতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নদী, জলাশয় ও পরিবেশ সুরক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, মানুষের সুন্দরভাবে বাঁচতে নদী, জলাশয়ের ও পরিবেশ সুরক্ষা করতে হবে। পরিবেশের অবক্ষয় রোধে আমাদের নদীর সঙ্গে, প্রকৃতির সঙ্গে চলতে হবে। প্রকৃতির বিপরীত ধারায় গিয়ে আমরা কখনোই সুফল বয়ে আনতে পারব না। টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাই মিলে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার ( ১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর পানি ভবনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং ঢাকা ওয়াসার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ইটভাটার দূষণ শনাক্তে ‘ব্রিক ক্লিন ট্র্যাকার’ ব্যবহার করবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, আমাদের বন্যা, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে সহাবস্থান করেই বাঁচতে হবে। নদীর পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করলে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নষ্ট হয়। এলক্ষ্যে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা এবং পানিসম্পদ ব্যবহারের টেকসইকরণে জোর দিতে হবে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পানি উন্নয়ন প্রচেষ্টা একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। কর্মশালায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং জাতিসংঘের সাবেক উন্নয়ন গবেষণা প্রধান ড. নজরুল ইসলাম। কর্মশালা পরিচালনা করেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান।
আরও পড়ুন: সুপেয় পানি নিশ্চিতে এনজিও’র সঙ্গে কাজ করবে সরকার: সাবের হোসেন
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
ঢাকার বাতাসের মান আজ বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টায় ২৫৪ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ঢাকা।
ঘানার আক্রা, ভারতের মুম্বাই ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ১৯১, ১৭৯ ও ১৭৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রেরসংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার