বাংলাদেশ
গাজীপুরে চাকরির সন্ধানে বের হয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
গাজীপুরে চাকরির সন্ধানে বের হয়েছে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক কিশোরী। শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজের পর এ ঘটনায় দুই যুবককে আটক করে পুলিশের দেয়া হয়েছে। আটকের সময় তাদের কাছ থেকে একটি চাপাতি ও একটি হাতুড়ি উদ্ধার এবং তাদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
আটকরা হচ্ছে- নগরীর বারিয়ালী এলাকার যুবক হৃদয় ও মনির।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সালনা এলাকার ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তানভীর আহম্মেদ জানান, জুমার নামাজের পরপরই এক কিশোরীর চিৎকার শুনতে পান। ঘর থেকে বের হয়ে জানতে পারেন তাদের বাড়ির কাছেই নির্জন স্থানের একটি পরিত্যক্ত ঘরে ওই কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়।
আরও পড়ুন: ডেমরায় ঘুমের ওষুধ খাইয়ে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ!
দ্রুত কাউন্সিলর ও তার ভাই লোকজনকে নিয়ে গিয়ে দুইজনকে আটক করে এবং আরও দুইজন পালিয়ে যায়। পরে ওই দুইজনকে থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
ভুক্তভোগী ও তার স্বজনরা জানায়, ওই ভুক্তভোগী আগে সালনা এলাকার একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো। নতুন চাকরির সন্ধানে দুপুরে তার বাসার কাছেই বান্ধবীর বাসায় যায়।
সেখান থেকে নিজ বাসায় ফেরার পথে রাস্তা থেকে দুই যুবকক টেনে- হেঁচড়ে তাকে ওই পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। এক পর্যায় কোনমতে দৌঁড়ে পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়।
সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোশাররফ হোসেন জানান, ঘটনার খবর পেয়ে তিনি ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যান। আর আটক করা যুবকদেরও থানায় নেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে মামলা দায়ের করা হলে ভুক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: সিলেটে হোটেলে দুই তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
কমলাপুরে ট্রেনে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৫
পার্বত্য চট্রগ্রামে র্যাবের জঙ্গিবিরোধী অভিযানে আটক ১০
বান্দরবান ও রাঙামাটির পাহাড়ি বনাঞ্চলে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-এর সাম্প্রতিক অভিযানে ১০ জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
শুক্রবার র্যাবের মুখপাত্র প্রকাশ করেছেন যে গ্রেপ্তারদের মধ্যে বান্দরবান ও রাঙামাটি থেকে সদ্য চালু হওয়া জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়ার সাত সদস্য এবং সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী দল কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য রয়েছে।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ব্রিফিংয়ে বলেন, এলিট ফোর্সের অভিযানের মূল উদ্দেশ্য ছিল যারা আশ্রয় নিচ্ছেন এবং সেখানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তাদের অবস্থান চিহ্নিত করে তাদের ধরা।
আরও পড়ুন: ১০ কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার, আটক ৩
বৃহস্পতিবার রাতে তাদের আটক করা হয় বলে কমান্ডার মইন জানান। গত ৯ অক্টোবর এসব এলাকায় অভিযান শুরু করে র্যাব।
গ্রেফতাররা হলেন- সুনামগঞ্জের সৈয়দ মারুফ আহমদ ওরফে মানিক(৩১), পিরোজপুরের ইমরান হোসাইন ওরফে সাওন(৩১), ঝিনাইদহের কাওসার ওরফে শিশির(৪৬), সিলেটের জাহাঙ্গীর আহম্মেদ ওরফে জনু(২৭), বরিশালের মো. ইব্রাহিম ওরফে আলী(১৯), সিলেটের আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে বাপ্পি(২৩), সুনামগঞ্জের রুফু মিয়া(২৬), বান্দরবানের জৌথান স্যাং বম (১৯), স্টিফেন বম(১৯), এবং মাল সম বম (২০)।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘গ্রেফতাররা স্বীকার করেছে যে তাদের অর্থের বিনিময়ে আশ্রয় ও প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর (কেএনএফ) সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল।
২০২১ সালে, জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়ার আমির পার্বত্য চট্টগ্রাম ভিত্তিক সশস্ত্র গ্রুপ কেএনএফের সঙ্গে আগামী বছর পর্যন্ত এলাকায় জঙ্গি প্রশিক্ষণের বিষয়ে একটি চুক্তি করেছিলেন। ব্রিফিং অনুযায়ী, চুক্তি অনুযায়ী, প্রতি মাসে তিন লাখ টাকা এবং কেএনএফ সদস্যদের খাবারের খরচ বহন করতে হবে।
কমান্ডার মইন বলেন, ‘এ বিষয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী দলের তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিস্তারিত জানা যাবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা দুর্গম পাহাড়ি এলাকা (বেশিরভাগ দুই হাজার ৫০০ ফুট উঁচু) এবং গভীর বনের মধ্য দিয়ে অভিযান পরিচালনা করছি যেখানে তারা (জঙ্গিরা) লুকিয়ে আছে। তারা আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করছে।
তিনি আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় জঙ্গি ক্যাম্পে ৫০ জনের বেশি জঙ্গিকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
র্যাব কর্মকর্তা সম্প্রতি কিছু যুবকের বাড়ি থেকে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাও উল্লেখ করেছেন। যারা এখনও নিখোঁজ রয়েছেন তাদের বেশিরভাগই এই ঘন প্রত্যন্ত অঞ্চলে লুকিয়ে আছেন।
তিনি বলেন, অভিযানের সময় কোনো জঙ্গি বা বিচ্ছিন্নতাবাদী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। অভিযানে জড়িত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও নিরাপদ ছিল।
বান্দরবানে পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে র্যাব কমান্ডার বলেন, নিরাপত্তা অভিযান চলমান থাকায় স্থানীয় প্রশাসন রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় ১৮ অক্টোবর সকাল থেকে দর্শনার্থীদের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ‘এখানে আমাদের অপারেশন শেষ হলেই তারা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে।’
তিনি বলেন, যেসব বিচ্ছিন্নতাবাদী দল জঙ্গিদের সহায়তা করছে তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
আরও পড়ুন: খুলনায় সমাবেশের পূর্বে বিএনপির ১৩ নেতাকর্মী আটক
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি, চাঁদপুরে শিবির কর্মী আটক
ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে ভিক্ষুকের লাশ উদ্ধার
কুড়িগ্রামের উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে আবুল কাশেম (৬৮) নামের এক ভিক্ষুকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার সাহেবের আলগা ইউনিয়নের দূর্গম জাহাজের আলগার চরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত বৃদ্ধ উপজেলার ধরণীবাড়ী ইউনিয়নের মাদারটারী ফকিরপাড়া গ্রামের মৃত মেজার আলীর ছেলে।
নামাজের চর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম মন্ডল ঘটনার সততা নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: যুবকের মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃদ্ধ আবুল কাশেম পেশায় একজন ভিক্ষুক এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ। ভিক্ষা করতে বের হলে তিনি এক থেকে দুই সপ্তাহ পর বাড়ি আসেন।
রবিবার (৯ অক্টোবর) ভিক্ষা করার জন্য তিনি সাহেবের আলগা চরে যান। এরপর আর ফিরে আসে নি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাহাজের আলগার চরের লোকজন তার লাশ ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে নামাজের চর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে রাত প্রায় ১০টার দিকে উলিপুর থানায় নিয়ে আসে।
নিহত বৃদ্ধের ছোট ভাই আক্কাছ আলীসহ পরিবারের লোকজনের অভিযোগ না থাকায় থানা থেকে লাশ বাড়িতে নিয়ে যায়।
উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুজ্জামান বলেন, ভিক্ষুক আবুল কাশেম যেকোন সময় নদে পড়ে মারা যান।
পরিবারের লোকজনের কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের জন্য দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রতিমা বিসর্জন দিতে গিয়ে নিখোঁজ ২ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ভোলার মেঘনায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
১০ কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার, আটক ৩
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে ১০ কোটি টাকা মূল্যমানের ৩২ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের একটি বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উপজেলার শাশুনিয়া গ্রামের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মূর্তি উদ্ধারের সময় তিনজনকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
আটকরা হলো- ওই গ্রামের আবুল খায়ের মোল্লা (৫৭) ও টুকু মুন্সি (৩৫) এবং পাবনার আমিনপুর উপজেলার রাম নারায়ণপুর গ্রামের রমজান মোল্লা (২৮)।
আরও পড়ুন: মহাদেবপুরে ৩৫ কোটি টাকা মুল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
র্যাব-৮ ফরিদপুর ক্যাম্পের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. শহিদুল ইসলাম জানান, তাদের একটি বিশেষ আভিযানিক দল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের সূত্র ধরে বিষ্ণু মূর্তিটি উদ্ধারে নামে।
তারা অভিযান চালিয়ে একটি বিষ্ণু মূর্তিসহ তিজনকে আটক করে।
এ সময় আটকদের কাছ থেকে একটি অতি পুরাতন পাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়। মূর্তিটি স্থানীয় স্বর্ণকার কষ্টি পাথরের তৈরি বিষ্ণু মূর্তি বলে নিশ্চিত করেন এবং তা পাল আমলে আনুমানিক সাত’শ থেকে এক হাজার বছর আগে তৈরি বলে অবহিত করেন।
আসামিদের স্বীকারোক্তি থেকে জানা যায় যে, তারা চোরাচালান এবং বিক্রির উদ্দেশ্যে মূল্যবান কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তিটি বিগত প্রায় ছয় মাস নিজেদের হেফাজতে রেখেছিল।
মূর্তিটির মূল অংশের উচ্চতা ২৬.৫ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি, ওজন ৩২ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য ১০ কোটি টাকা।
উদ্ধার করা আলামতসহ আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মুকসুদপুর থানায় মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় ১০ কোটি টাকার কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় ২০ কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২
ডেঙ্গু: আরও ৪০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০৯ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে এ সময়ে কেউ মারা যায়নি।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ডেঙ্গু সংক্রান্ত বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার ৩০৪ জন এবং ঢাকার বাইরের ১০৫ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: মৃত্যু মিছিলে আরও যুক্ত হলো ৩ জন
বুলেটিনে আরও বলা হয়, বর্তমানে সারাদেশে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিন হাজার ২০৭ জন।
এরমধ্যে ঢাকায় দুই হাজার ১৮২ জন। আর ঢাকার বাইরে এক হাজার ২৫ জন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে মোট ২৯ হাজার ১০৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ঢাকায় ২০ হাজার ৯০৪ জন আর ঢাকার বাইরে আক্রান্ত হন আট হাজার ২০৩ জন আক্রান্ত হন।
এছাড়া একই সময়ে সারাদেশে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরেছেন ২৫ হাজার ৭৯০ জন রোগী। এরমধ্যে ঢাকায় ১৮ হাজার ৬৫৭ জন আর ঢাকার বাইরের সাত হাজার ১৩৩ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়েছেন।
এ নিয়ে গত ১ জানুয়ারি থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে ১১০ জনের।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: মৃত্যু মিছিলে আরও যুক্ত হলো ৪ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যু একশ’ ছাড়াল
চুয়াডাঙ্গায় হাতকড়া খুলে পালানো আসামি ঢাকায় গ্রেপ্তার
চুয়াডাঙ্গায় হাতকড়া খুলে পুলিশের হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার পাঁচ দিন পর শুক্রবার ঢাকার ধামরাই এলাকা থেকে ডাকাতি মামলার আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে পুলিশ।
তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতিসহ ১৪টি মামলা রয়েছে।
অভিযুক্ত আজিজুল শেখ গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার জলিরপাড় গ্রামের মৃত ফজল শেখের ছেলে।
আরও পড়ুন: বিয়ের আশ্বাসে রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগে চিকিৎসক গ্রেপ্তার
পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন জানান, ১৬ অক্টোবর সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে আদালতের হাজত খানায় আসামি আনা হচ্ছিল। গাড়ি থেকে আসামি নামানোর পর কৌশলে হাতকড়া খুলে আজিজুল শেখ পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, বৃহস্পতিবার ঢাকার ধামরাই এলাকায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে আজিজুল শেখের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। সেদিন সন্ধ্যায় তাকে ধরা হয়।
উল্লেখ্য, ১৬ অক্টোবর বেলা ১১টার দিকে আদালত চত্বর থেকে আসামি পালানোর ঘটনায় ওই দিন দ্বায়িত্ব-কর্তব্য অবহেলার জন্য এক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ও দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করা হয়। একই সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ তিনজনকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিকে দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার৷
আরও পড়ুন: দুঃশাসন দীর্ঘায়িত করতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাইকারি গ্রেপ্তার করছে সরকার: ফখরুল
বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি, চাঁদপুরে শিবির কর্মী আটক
ফেসবুক লাইভে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগে বৃহস্পতিবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা থেকে ইসলামী ছাত্র শিবিরের এক কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. শিহাব উদ্দিন উপজেলার বাসিন্দা।
হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জোবায়ের সৈয়দ বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ওসি বলেন, শুক্রবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে।
পড়ুন: যে কোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
কক্সবাজারে ইউএনএইচসিআর অফিসের সামনে রোহিঙ্গা যুবকের আত্মহত্যার চেষ্টা
খুলনায় ২ দিনের পরিবহন ধর্মঘট শুরু, বিপাকে যাত্রীরা
বাস-মিনিবাস মালিক-শ্রমিকদের ডাকা দুই দিনের ধর্মঘটের কারণে শুক্রবার সকাল থেকে খুলনায় বাস চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন হাজার হাজার যাত্রী।
নছিমন-করিমন-ভটভটিসহ সকল যান চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি ও মোটর শ্রমিক ইউনিয়ন।
ধর্মঘটের কারণে সকাল থেকে বিভাগের ১৮টি রুটে খুলনায় একটি বাসও ছেড়ে যায়নি ও প্রবেশ করেনি।
অনেক এলাকায় মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য কিছু গণপরিবহনের জন্য রাস্তায় অপেক্ষা করছে।
সাতক্ষীরাগামী যাত্রী আকলিমা হোসেন জানান, তিনি খুলনার একটি প্রাইভেট ফার্মে কাজ করেন এবং প্রতি সপ্তাহে বাড়ি যান।
তিনি বলেন, ‘ধর্মঘটের কারণে আজ বাড়ি যেতে পারব বলে মনে হয় না। আমার মা অপেক্ষা করবে।’
সকাল থেকে কোনো বাস না থাকায় যশোরগামী অনেক যাত্রীকে খুলনার সোনাডাঙ্গা বাসস্যান্ড থেকে ফিরতে হয়েছে।
বিক্ষুব্ধ যাত্রীদের একজন সনাতন রায় জানান, ধর্মঘটের কারণে যশোরে একটি বিয়েতে যোগ দেয়ার পরিকল্পনা তাকে বাতিল করতে হয়েছে।
এর আগে বুধবার (১৯ অক্টোবর) খুলনা জেলা বাস-মিনিবাস কোচ মালিক সমিতির জরুরি সভায় পরিবহন দুইদিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সমিতির কর্মকর্তা, শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ ও মালিকদের উপস্থিতিতে সভায় বলা হয়, হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত অমান্য করে সড়ক-মহাসড়কে নসিমন-করিমন, মহেন্দ্র, ইজিবাইক ও বিটিআরসির গাড়িগুলো চলাচল করছে। অবৈধ নছিমন-করিমন মাহেন্দ্র ইজিবাইক ও বিটিআরসির যত্রতত্র কাউন্টার বন্ধের দাবিতে ২১ থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত দুই দিন মালিক সমিতির সকল গাড়ি বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘কারফিউ’ ভেঙে খুলনায় সমাবেশ করবে বিএনপি: ফখরুল
তবে বিএনপি নেতারা বলেছেন, পরিবহন ধর্মঘট ডেকে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও নৌপথে সকল বাহন বন্ধ করে দিলেও শনিবারের খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ জনসমুদ্রে রূপ নেবে
খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এসএম শফিকুল আলম মনা বলেন, শনিবার (২২ অক্টোবর) নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্ত্বরে খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ। এই সমসবেশে যাতে নেতা-কর্মীরা উপস্থিত হতে না পারে এ কারণে পরিবহন বন্ধ রাখা হয়েছে। এছাড়া কোনো কারণ ছাড়াই নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তাদের আটক করে সমাবেশ বানচাল করার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, সব বাধা উপেক্ষা করে সমাবেশ সফল করা হবে।
বিএনপির বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু বলেন, মাগুরাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যে খুলনায় চলে এসেছেন। সমাবেশ সফল হবে।
পড়ুন: বিএনপির মহাসমাবেশ সামনে রেখে খুলনায় ২ দিন বাস চলাচল বন্ধের ঘোষণা
দেশব্যাপী গ্যাস সংকট চললেও থেমে নেই সিলেটে নতুন অনুসন্ধানের কাজ
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নতুন গ্যাসের উৎস অনুসন্ধানে সরকার যথেষ্ট কাজ করেনি এমন সমালোচনার মধ্যেও পেট্রোবাংলা সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের অধীনে বিয়ানীবাজার এবং এর পার্শ্ববর্তী বড়লেখা ও কানাইঘাট উপজেলায় অনুসন্ধানের কাজ শুরু করেছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সিলেট গ্যাস ফিল্ডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান বৃহস্পতিবার বলেন, নতুন গ্যাসের উৎস অনুসন্ধানের আশায় নতুন কূপ খননের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে এলাকায় অনুসন্ধান কাজের অংশ হিসেবে ভূকম্পন (সিসমিক) জরিপ চলছে।
তিনি ইউএনবিকে বলেন, ‘আরও প্রযুক্তিগত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হলে আমরা বুঝতে পারব নতুন এলাকায় গ্যাসের মজুদ আছে কি না। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমরা গ্যাস উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের দিকে যাব।’
তিনি বলেন, তিনটি উপজেলার ১৯১ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে অনুসন্ধান কাজ পরিচালনার জন্য চায়না পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের ইজিপি ইন্টারন্যাশনালকে চুক্তিবদ্ধ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্যে প্রকল্পের ২৪ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেট গ্যাসফিল্ডের ১০ নম্বর কূপে খনন করবে চীনের ‘সিনোপেক’
ঢাকায় পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা বলেন, নতুন কূপ খননের উদ্যোগটি ২০২২ থেকে ২০২৫ সাল সময়কালে মোট ৪৬টি অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও কূপ খনন করার কাজ সরকারের পরিকল্পনার অংশ, যা গ্যাস সংকটের ক্ষেত্রে স্থানীয় উৎস থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে পারে।
পেট্রোবাংলার পরিসংখ্যান দেখায় যে দেশে বর্তমানে প্রতিদিন ৪০০ কোটি ঘনফুটের বেশি চাহিদার বিপরীতে প্রায় ২৬৪ কোটি ৮০ লাখ ঘনফুট গ্যাস উৎপাদিত হয়।
বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন বলছে, সারাদেশে তাদের কারখানায় গ্যাস সরবরাহ না হওয়ায় তাদের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আরেকটি উন্নয়নে, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) বিয়ানীবাজার গ্যাস ফিল্ডের একটি পরিত্যক্ত কূপের (কূপ-১) পুনরায় খনন কাজ শুরু করেছে।
এ কূপ থেকে প্রতিদিন ৭০ লাখ ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এই কেন্দ্রে দুইটি কূপ রয়েছে। ১৯৯৯ সালে কূপ-১ এর গ্যাস উৎপাদন শুরু হয়। কিন্তু ২০১৪ সালে তা বন্ধ করা হয়। ২০১৬ সালের শুরুতে আবার সেই কূপ থেকে উৎপাদন শুরু হয় এবং সেই বছরের শেষের দিকে আবারও বন্ধ হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: খালি হাতে ফিরিনি, তেল-গ্যাসের নিশ্চয়তা বড় অর্জন: প্রধানমন্ত্রী
মিজানুর রহমান জানান, সিলেট গ্যাস ফিল্ডসের অধীনে আরও তিনটি কূপ খনন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৩ সালের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
তিনি আরও বলেন, সকল প্রকল্প বাস্তবায়নের পর ২০২৫ সালের মধ্যে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড থেকে দৈনিক গ্যাস উৎপাদন ১৬ কোটি ৪০ লাখ ঘনফুট বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কর্মকর্তারা বলছেন যে ২০১৫ সাল থেকে স্থানীয় গ্যাস ক্ষেত্রগুলোতে উৎপাদন ও সরবরাহ হ্রাস পাচ্ছে এবং নতুন অনুসন্ধানের কাজ না করা হলে ভবিষ্যতে এই হ্রাস অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন: প্রিপেইড গ্যাস মিটারের আওতায় আসছে সিলেট
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে চীনের পক্ষ থেকে সুখবর নেই: মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে চীনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো সুসংবাদ আসেনি তবে তারা সে লক্ষ্যে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি (চীনা রাষ্ট্রদূত) এখনও কোনো সুসংবাদ দেননি।’
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মোমেন বলেন, তিনি বাংলাদেশের প্রত্যাশার বিষয়ে চীনের রাষ্ট্রদূতকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। তিনি এসময় আরও উল্লেখ করেছেন যে অনেক সময় অতিবাহিত হয়েছে। শিগগিরই প্রত্যাবাসন শুরু হবে, এমনটিই আশা করছে ঢাকা।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন: বেইজিংয়ের প্রচেষ্টার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইতে পারে ঢাকা
মোমেন বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর কোনও তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি।
বর্তমান মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সাক্ষরিত পূর্ববর্তী সকল চুক্তিকে ‘সম্মান’ করে এবং যাচাই-বাছাই শেষে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।
তিনি বলেন, মিয়ানমার পক্ষ এখনও বলছে তারা রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দেবে এবং একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করবে।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের পক্ষ থেকে সদিচ্ছার অভাব দেখা যাচ্ছে।
জটিলতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বেশিরভাগ রোহিঙ্গা নির্যাতিত হওয়ায় কোনও কাগজপত্র ছাড়াই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
মোমেন বলেন, এখন মিয়ানমার-বংশোদ্ভূত নথির ওপর জোর দিচ্ছে মিয়ানমার সরকার। ‘এটা একটা বড় সমস্যা।’
আরও পড়ুন: মিয়ানমারের জান্তা সরকার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে ইচ্ছুক: মোমেন
যাচাই-বাছাই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মিয়ানমার পক্ষ যাচাই-বাছাইয়ের পর কয়েকজন রোহিঙ্গাকে অনুমোদন দিলেও সমস্যা হলো তালিকা তৈরির সময় তারা একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন। ‘আপনি যদি নেন তবে আপনাকে পুরো পরিবারকে নিতে হবে। অন্যথায় আপনি একটি পরিবারকে বিভক্ত করলে এটি টেকসই হবে না।’
মোমেন বলেন, মিয়ানমার পক্ষ যদি সত্যিই তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে চায়, তাহলে তাদের নথি চাওয়া বাদ দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘আমার আলোচনা (বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে) মিয়ানমার এবং রোহিঙ্গা ইস্যুকে কেন্দ্র করে। আমরা মনে করি চীন মিয়ানমারের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে।’
মোমেন বলেন, চীনা পক্ষ সমাধান খুঁজতে সাহায্য করার চেষ্টা করছে। ‘তারা (চীন) সুবিধাদাতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী নয়। আমরা তাদের বারবার অনুরোধ করছি।‘
বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও চীন ত্রিপক্ষীয় প্রক্রিয়ার অধীনে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন শুরু করতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছে।
চার বছর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ, চীন এবং মিয়ানমারের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় প্রক্রিয়ার ধারণা এসেছিল। সে সময় পটভূমি ও পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে এবং দ্রুত প্রত্যাবাসনে পদক্ষেপ নিতে কয়েকটি বৈঠক হয়েছিল।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার সবসময় একই দাবি করে: ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব | UNB