বাংলাদেশ
আইজিপি’র যুক্তরাষ্ট্র সফর: সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি ‘সমঝোতা’র ভিত্তিতে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের যুক্তরাষ্ট্রে পরিকল্পিত সফরের বিষয়ে আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতিসংঘ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বোঝাপড়া আছে। সেই বিশেষ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এই বিষয়টি (আইজিপির পরিদর্শন) আলোচনাধীন রয়েছে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে।’
বেনজিরের জাতিসংঘের তৃতীয় পুলিশ প্রধান সম্মেলনে যোগদানের কথা রয়েছে। যেটি উপলক্ষ্যে আগামী ৩১ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘের সদর দপ্তরে মন্ত্রী, পুলিশ প্রধান এবং আঞ্চলিক ও পেশাদার পুলিশ সংস্থার সিনিয়র প্রতিনিধিরা একত্রিত হবে।
এর আগে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দ্বারা আইন লঙ্ঘন রোধে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোর কথা ব্যাখ্যা করেছেন।
নারায়ণগঞ্জ সাত খুনের মামলার পর গৃহীত পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের জানিয়েছি যে অভিযোগ পাওয়ার পর কয়েকজন র্যাব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাকে জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচলেট
ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারে অধ্যাপক আনোয়ারুল করিমের বইয়ের উদ্বোধন
ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশনের ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে অধ্যাপক আনোয়ারুল করিমের লেখা বই ‘আ গিফট অফ দ্য মেজাই টু দ্য ওয়েস্ট’ এবং ‘গ্লিম্পসেস অফ বেঙ্গল- হিজ এক্সট্যাসি অ্যান্ড অ্যাগনি’-এর উদ্বোধনের আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানে ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার ড. বিনয় জর্জ ভারত ও বাংলাদেশের অনন্য বাঙালি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে গুরুদেবের অবদান তুলে ধরেন এবং ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র যেভাবে ঠাকুরের ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য নিয়মিতভাবে এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করে সে ব্যাপারে আলোকপাত করেন।
তিনি আরও মনে করিয়ে দেন যে রবিঠাকুরের ঐতিহ্য রক্ষার প্রচেষ্টায় ভারতীয় হাইকমিশন রবিঠাকুরের জন্মস্থান শিলাইদহে ১৮.১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি রবীন্দ্র ভবন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ভারতীয় হাইকমিশনারের শ্রদ্ধা
বাংলাদেশে ভারতের পরবর্তী হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা
১৫ আগস্টে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ না করায় আ.লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের প্রধানমন্ত্রীর তিরস্কার
জাতির জনক ও তার পরিবারের অন্য সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদ না করায় আওয়ামী লীগের তৎকালীন সম্মুখ সারির নেতাদের তীব্র নিন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি প্রশ্ন তুলে বলেছেন, ‘তখন অনেক স্লোগান ছিল। কোথায় গেল সেই সব মানুষ? এমন একজনও ছিল না যিনি এই রক্তপাতের প্রতিবাদ করার সাহস দেখিয়েছেন। কেন তারা তা করতে পারেননি?’
মঙ্গলবার জাতীয় শোক দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক স্মরণসভায় ভাষণ দেয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী এসব প্রশ্ন তুলেন।
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল দল যার এত সমর্থক ও নেতা ছিল, কিন্তু একজন মানুষও এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পায়নি।
তিনি উল্লেখ করেন, ১৫ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ির মেঝেতে বঙ্গবন্ধুর লাশ পড়ে ছিল।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) তাঁর সঙ্গে কিছু নেননি, তিনি তাঁর জনগণের জন্য সবকিছু রেখে গেছেন। তিনি জনগণের জন্য একটি দেশ, একটি জাতি, পরিচয় এবং আত্মপরিচয় রেখে গেছেন,’ বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন।
জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুর কাফন (দাফনের কাফন) ত্রাণ বস্ত্র দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল যা দরিদ্র মানুষকে দেয়ার কথা ছিল।
আবেগঘন কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার বাবা, মা, ভাইরা তাদের সঙ্গে কিছুই নেননি।এমনকি তাদের নামাজে জানাজাও করা হয়নি।’
‘আমার একটা প্রশ্ন আছে, অনেক নেতা এখানে (বিআইসিসিতে) আছেন। জাতির পিতা তাদের অনেককে ফোন করেছিলেন, তারা কী করেছিলেন,’ তিনি জিজ্ঞাসা করেন।
তিনি উল্লেখ করেন যে একজন মানুষ বেঁচে থাকতে সবাই পাশে থাকে, কিন্তু মৃত ব্যক্তির পাশে কেউ থাকে না। ‘এটি বেদনাদায়ক বাস্তবতা...আমি কিছুই আশা করি না...’।
আরও পড়ুন: জাতীয় শোক দিবস: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বঙ্গবন্ধু সৌভাগ্যবান যে তিনি বঙ্গমাতাকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রমূলক: আইনমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু অবিচ্ছেদ্য। বঙ্গবন্ধুকে যারা সপরিবারে হত্যা করেছে, তারা বুঝতে পেরেছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের এক ফোঁটা রক্ত বেঁচে থাকলে বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা যাবে না। এ থেকেই বোঝা যায় এটি পূর্বপরিকল্পিত, ষড়যন্ত্রমূলক হত্যাকাণ্ড।মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত ‘বাঙালির শোকের শ্রাবণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেকে খুব সাধারণ মানুষ মনে করতেন। কিন্তু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি মোটেও একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন না। তিনি সারা বিশ্বের দুঃখী মানুষের নেতৃত্ব দেয়ার পর্যায়ে চলে গিয়েছিলেন। এ কারণে তার শত্রু বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু সেই শত্রুরা দেশে একটি ষড়যন্ত্র করে তাকে হত্যা করবে, এটা কখনও ভাবা হয়নি।মন্ত্রী বলেন, ‘জিয়াউর রহমান তো শুরুই করেছিল শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে। তিনি (শাহ আজিজুর) ছিলেন রাজাকার নম্বর ওয়ান। এছাড়াও তার (জিয়াউর রহমানের) মন্ত্রিসভার অনেকেই আইয়ুব খানের মন্ত্রী ছিলেন। এ থেকে তো পরিস্কারভাবে বুঝা যায়, মুক্তিযুদ্ধের ধারাকে সম্পূর্ণভাবে বা ৩৬০ ডিগ্রী পরিবর্তন করার জন্যই জিয়াউর রহমান এই হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পর দেশ শাসন শুরু করেছিলেন। তার মানে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তারা বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে হত্যা করতে চেয়েছিল।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজতে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত: আইনমন্ত্রীআইনমন্ত্রী মনে করেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হওয়ার পর এখন এদেরকে চিহ্নিত না করলে আমরা কিন্তু এই শত্রুদের তাদের নিজেদের লালন-পালন করার অবকাশ দিবো। আমি বলছি না যে তাদের সকলকে জেলখানায় ঢুকাতে হবে, হয়তো অনেকেই মরে গেছেন। তারা জেলখানায় যাওয়ার অনেক দূর চলে গেছেন। কিন্তু এদেরকে এবং এই গোষ্ঠীটাকে যদি আমরা চিহ্নিত করতে পারি এবং তাদের সম্বন্ধে সাবধান থাকতে পারি তাহলে আমরা ২০৪১ সালে যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছি, সেই জায়গায় পৌঁছাতে পারবো।’বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত কমিশন গঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কমিশনের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। প্রথমে করোনা ভাইরাসের অতিমারি ও পরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে কমিশন গঠন একটু দেরি হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কমিশন কয় সদস্য বিশিষ্ট হবে, কমিশনের উদ্দেশ্য ও কাজ কী হবে, কিভাবে কাজ করবে তা কমিশনের রূপরেখায় আছে। কমিশনের কাজ হবে অনেকটাই গবেষণামূলক। এই কমিশন গঠনের সঙ্গে জননেত্রী শেখ হাসিনা ওতোপ্রতভাবে জড়িত। তার অভিমত এখানে শিরোধার্য। সেই ক্ষেত্রে তার সঙ্গে আলাপ না করে এটা প্রকাশ করা হবে না। কারণ প্রধানমন্ত্রী এটা সংশোধন, পরিমার্জন, পরিবর্ধন করার কথা বলতে পারেন। তিনি যেটা চূড়ান্ত করে দিবেন সেটাকেই জনগণের সামনে উপস্থাপন করা হবে।সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিক, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমান এবং রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার প্রমুখ।
আরও পড়ুন: জনগণকে দ্রুত ন্যায়বিচার দিন: বিচারকদের প্রতি আইনমন্ত্রী
আইনি সহায়তা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল ও সেবাবান্ধব করা হবে: আইনমন্ত্রী
ঢাকা ওয়াসার কর্মীদের উৎসাহ বোনাসে হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা
২০২০-২১ অর্থবছরে ঢাকা ওয়াসার সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাড়ে তিনটি করে মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ ‘পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ (উৎসাহ বোনাস) হিসেবে প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণার ওপর ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বিধি প্রণয়ন না করে পানির মূল্য নির্ধারণ করা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার কনজুমার অ্যাসেসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) চেয়ারম্যান স্থপতি মোবশ্বের হোসেনের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এলজিআরডি সচিব, ঢাকা ওয়াসা বোর্ড, ঢাকা ওয়াসার চেয়ারম্যান, এমডি ও সিইও এবং অডিটর ও কম্পট্রোলারকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। এ বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে এ রিট করা হয়।
জানা যায়, ২০২০-২১ অর্থবছরে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাড়ে তিনটি করে মূল বেতন ‘পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ হিসেবে প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা ওয়াসা। এতে ব্যয় হবে ১৯ কোটি টাকা। সরকারের ভর্তুকিতে চলা ঢাকা ওয়াসার নিয়মিত বেতন-ভাতার বাইরে এমন বোনাস ঘোষণা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গত বছরও সংস্থাটি সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চারটি মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ বিশেষ পুরস্কার হিসেবে দিয়েছিল।
আরও পড়ুন: অর্থ পাচার নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর: হাইকোর্ট
গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২৭ এপ্রিল ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের ২৯১তম সভায় পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড (উৎসাহ বোনাস) দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। করোনা মহামারি পরবর্তী ২০২০-২১ অর্থবছরের পারফরম্যান্সের জন্য ঢাকা ওয়াসার স্থায়ী, চুক্তিভিত্তিক ও প্রেষণে নিয়োজিত কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের তিনটি মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ বোনাস দেয়া হবে। আর গত ২৫ জানুয়ারি ২৮৬তম সভায় কর্মীদের একটি মূল বেতনের অর্ধেক ইন্টেরিম (অন্তর্র্বতীকালীন) পারফরম্যান্স বোনাস দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে ঢাকা ওয়াসা প্রথম স্থান অর্জন করায় এই বোনাস দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
পারফরম্যান্স বোনাস কীভাবে দেয়া হবে, সে বিষয়ে একটি নীতিমালা তৈরি করেছে ওয়াসা। সে অনুযায়ী, ২০২০ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ঢাকা ওয়াসার বেতনভুক্ত (পে-রোল) যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন, তারা সবাই তিনটি মূল বেতন এবং একটি মূল বেতনের ৫০ শতাংশ বোনাস পাবেন। সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাড়ে তিনটি পারফরম্যান্স বোনাস দিতে সংস্থাটির ব্যয় হবে ১৯ কোটি টাকার বেশি।
পানির দামের বিষয়ে গণমাধ্যমে বলা হয়, আবাসিক ও বাণিজ্যিক পর্যায়ে পানির দাম ৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে ঢাকা ওয়াসা বোর্ড। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু বোর্ডের এই সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নয় ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। আবাসিকে ২৫ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক সংযোগে ১৯ শতাংশ পর্যন্ত পানির দাম বাড়াতে চায় তারা। এ জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে প্রস্তাব পাঠিয়েছে ওয়াসার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। সবশেষ গত ৬ জুলাই ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের সভায় পানির দাম ৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছিল। বর্তমান মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনায় রেখে ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের সদস্যরা সর্বসম্মতিক্রমে ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট
এনআইডির সঙ্গে থ্যালাসেমিয়ার তথ্য অন্তর্ভুক্ত কেন নয়: হাইকোর্ট
উত্তরায় গার্ডার দুর্ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
উত্তরা বিআরটি গার্ডার দুর্ঘটনার তদন্ত সাপেক্ষে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মঙ্গলবার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশনা দেন। এনইসি সম্মেলন কক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রী ও কর্মকর্তারা যুক্ত ছিলেন।
বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
‘দুর্ঘটনাকে দুঃখজনক আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বিস্ময় প্রকাশ করেন, প্রকল্প পরিচালক, ঠিকাদার এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্টরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত না করে কীভাবে এটি করলেন। একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত পরিচালনা করতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে’, প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: উত্তরায় ক্রেন দুর্ঘটনা: বিআরটির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা
সোমবার বিকালে উত্তরা এলাকায় নির্মাণাধীন বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের একটি গার্ডার প্রাইভেট কারের ওপর পড়ে গেলে দুই শিশুসহ পাঁচজন নিহত হয়।
পুলিশ জানায়, দুর্ঘটনার পর গাড়ির দুই আরোহী গুরুতর আহত অবস্থায় বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয় এবং তাদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা হলেন-হৃদয় (২৬) ও রিয়া মনি (২১)।
উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক ইয়াসিন গাজী জানান, নিহতরা হলেন রুবেল (৫০), ফাহিমা (৪০), তার বোন ঝর্ণা (২৮) এবং ঝর্ণার দুই শিশু জান্নাত (৬) ও জাকারিয়া (২)।
এক পুলিশ সদস্য জানান, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে গাজীপুর প্যারাডাইস টাওয়ারের সামনে বক্সগার্ডার ওঠানোর সময় ভারসাম্য রাখতে না পারায় বহনকারী ক্রেন একদিকে কাত হয়ে যায়। তখন এক্সপ্রেসওয়ের গার্ডারটি গাজীপুরগামী একটি প্রাইভেট কারের ওপর পড়ে গেলে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: উত্তরায় গার্ডার ট্র্যাজেডি: প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা
সাড়ে ৫ ঘণ্টা পর ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলে রেল যোগাযোগ চালু
দূতাবাসের সহায়তায় সৌদি থেকে দেশে ফিরলেন শিল্পী আক্তার
সৌদি আরবের রিয়াদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সহায়তায় দেশে ফিরেছেন সৌদি আরবে কর্মরত গৃহকর্মী শিল্পী আক্তার। গত রবিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকায় পৌঁছেছেন তিনি।
জানা যায়, হবিগঞ্জের চুনারুঘাট এলাকার সৌদি প্রবাসী শিল্পী আক্তার সম্প্রতি দেশে ফেরার আকুতি জানিয়ে তার বাবা-মায়ের কাছে টেলিফোনে আকুল আবেদন জানান। যা গত ৮ আগস্ট দেশের বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হলে বিষয়টি দূতাবাসের নজরে আসে। এরপর সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বিপিএম (বার) তাৎক্ষণিকভাবে দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংকে গৃহকর্মী শিল্পী আক্তারকে তার পাওনা আদায় করে জরুরি ভিত্তিতে দেশে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ প্রেক্ষিতে দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইং সৌদি আরবে কর্মরত বাংলাদেশি গৃহকর্মী শিল্পী আক্তারের কর্মস্থলের ঠিকানা ও পাসপোর্ট নম্বর সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি ‘ফোর সাইট ইন্টারন্যাশনাল’- এর সঙ্গে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করে।
দূতাবাসের আইন সহকারী সৌদি শ্রম মন্ত্রণালয়ের ‘সমর্থন ও সহায়তা বিভাগ’ এবং সৌদি আরবের আল-কাসিম অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট থানা কর্তৃপক্ষের সহায়তায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গৃহকর্মী শিল্পী আক্তারের নিয়োগকর্তার সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে তার পাওনা পরিশোধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। এছাড়া সৌদি শ্রম আইন অনুযায়ী নিয়োগকর্তার খরচে তাকে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা নেয়া হয়। এ প্রেক্ষিতে গত ১৪ আগস্ট দেশে পৌঁছান শিল্পী আক্তার।
দেশে বাবা-মায়ের কাছে ফিরতে পেরে দূতাবাসের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন শিল্পী আক্তার। তার বাবা-মাও তাদের মেয়েকে ফিরে পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং দূতাবাসকে ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: শিশু গৃহকর্মীদের অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান আইন প্রণেতা ও অধিকার কর্মীদের
সৌদি আরবে ২০২১ সালে গৃহকর্মী নিয়োগ চুক্তি বেড়েছে
দেশে করোনায় শনাক্ত ৯৩
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কারো মৃত্যু হয়নি। এসময়ে নতুন ৯৩ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৩১৪ জন এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৯ হাজার ২২২ জনে পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দুই হাজার ১১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৬ শতাংশ।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ২২৮ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫১ হাজার ৯৬৫ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ১৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ২, শনাক্ত ২১৮
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২১৪
পাবনায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
পাবনার সদর উপজেলার ভাঁড়ারায় যৌতুকের দাবিতে রুমানা পারভিন নামে এক নারীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় তার স্বামী আব্দুল্লাহ ওরফে অকাতকে ফাঁসির আদেশ এবং এক লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার পাবনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মিজানুর রহমান এই রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল্লাহ ওরফে অকাত ভাঁড়ারা ইউনিয়নের পশ্চিম দামুয়া গ্রামের আব্দুল লতিফ প্রামাণিকের ছেলে। এবং নিহত রুমানা পারভিন একই গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে।
রায়ের সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে মৃত্যুদণ্ড আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয় এবং খালাসপ্রাপ্তদের মুক্তির আদেশ দেয়া হয়।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে ভালোবেসে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুক দাবি করে আসছিলেন স্বামী আব্দুল্লাহ। একাধিকবার টাকা দিলেও ঘটনার কয়েকদিন আগে আবারও যৌতুকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করলে ২০১৪ সালের ৩০ অক্টোবর গভীর রাতে ঘরে থাকা বন্দুক দিয়ে রুমানাকে গুলি করে হত্যা করেন স্বামী।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে পাবনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ চারজনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দাখিল করেন পুলিশ। দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে এই রায় ঘোষণা করা হলো।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট এস এম ফরিদ উদ্দিন এবং রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন ট্রাইব্রুনালের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার আব্দুর রকিব।
সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমানোর উপায় বের করছে: প্রধানমন্ত্রী
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর সাধারণের নাগালের বাইরে চলে যাওয়া নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে আনার উপায় নিয়ে ভাবছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এনইসিতে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) নিয়মিত বৈঠকে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম সহনীয় পর্যায়ে এবং সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নামিয়ে আনা এখন গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি সরকারের ৫০ লাখ পরিবারের মধ্যে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির কথা উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এক কোটি মানুষকে বিশেষ পরিবার কার্ড দেবো, যার মাধ্যমে তারা ন্যায্য মূল্যে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে সক্ষম হবে। আমরা এই পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিম্ন-মধ্যম আয়ের জনগোষ্ঠীকে ভোগান্তি থেকে বাঁচাতে সরকারকে আরও কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে বলে তিনি মনে করেন।
আরও পড়ুন: ডলার সাশ্রয়ে টেলিটকের ২৩৬ কোটি টাকার প্রকল্প স্থগিত
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে, নিম্ন-আয়ের মানুষ, মধ্যম-আয়ের মানুষ এবং সীমাবদ্ধ আয়কারী মানুষ মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। আমরা তা বুঝতে পারি।’
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তিনি জনগণের জন্য তার রাজনীতি করেন এবং যখনই জনগণের কষ্ট হয়, তিনিও কষ্ট অনুভব করেন।
প্রধানমন্ত্রী আমদানি নির্ভরতা কমাতে দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার ফলে বিশ্ববাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ক্রয় করার ক্ষমতা ছিল, কিন্তু দাম আমাদের ক্রয় ক্ষমতার নাগালের বাইরে চলে গেছে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখনই এগিয়ে যেতে শুরু করেছে এবং জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করেছে; তখনই বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কারণে এই ধরনের অনিশ্চয়তা আঘাত হেনেছে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের প্রতি জনগণের আস্থা সরকারের সাফল্যের চাবিকাঠি: প্রধানমন্ত্রী
তরুণদের উদ্যোক্তা হতে দক্ষতা অর্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর