বাংলাদেশ
আ. লীগ ক্ষমতায় থাকলে মানুষের ভাগ্যের উন্নতি হয়: শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের ভাগ্যের আরও উন্নতি হবে।
গত ১৪ বছরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার সরকারের সাফল্য ও অর্জন তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা ব্যাপক পরিবর্তন এনেছি………আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলে এই পরিবর্তন কখনোই হতো না। আওয়ামী লীগ (ক্ষমতায়) থাকলে জনগণের ভাগ্যের আরও পরিবর্তন হবে।’
শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্বকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক ‘নৌকা’কে ভোট দেওয়ার পর জনগণ পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করেছে।
বাংলাদেশের ভাগ্য নিয়ে কেউ যাতে ছিনিমিনি খেলতে না পারে সেজন্য আ.লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সবাইকে দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি এখন অনেক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র চলছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলে জনগণ সুফল পায় এবং জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। এটি একটি প্রমাণিত সত্য’।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার জনগণের প্রতিটি মৌলিক চাহিদা- খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা পূরণ করছে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের দ্বারা এবং জনগণের জন্য প্রতিষ্ঠিত। তাই জনগণের সেবা করাই এই দলের কাজ।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ ধ্বংস করবে: প্রধানমন্ত্রী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তার সরকার অনেক দূর এগিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের চূড়ান্ত মর্যাদা অর্জন করবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং সাক্ষরতার হার বাড়াতে হবে। আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে’।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে জনগণের দুর্ভোগের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, মানুষ এখন কঠিন সময় পার করছে। ‘আমরা জনগণের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য উন্মত্তভাবে চেষ্টা করছি।’
প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিত্তশালী অংশকে এই কঠিন সময়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি জনগণের জীবনকে আরও উন্নত করতে তার দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘কোন মানুষই অস্বাস্থ্যকরভাবে বাঁচবে না। আমরা সবাইকে একটি সুন্দর বাড়ি এবং একটি সুন্দর জীবন প্রদান করব। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এটাই হবে অঙ্গীকার। আমরা জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণ করব।’
আরও পড়ুন: সরকারের পদক্ষেপে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়তে পারে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
সাম্প্রতিক সুইজারল্যান্ড ও কাতার সফর বহুমাত্রিক সম্পর্ককে ত্বরান্বিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
স্ত্রীকে নিয়ে হজে রওনা হয়েছেন সেনাপ্রধান শফিউদ্দিন
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ তার স্ত্রীকে নিয়ে শুক্রবার পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশ্যে দেশটির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশত্যাগের আগে সেনাবাহিনী প্রধান সঠিকভাবে হজ পালন এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন বলে।
ইসলামের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হজ পালন শেষে আগামী মাসের ৩ জুলাই দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।
আরও পড়ুন: শান্তি মিশনে যৌথ কন্টিনজেন্ট মোতায়েনের লক্ষ্যে গাম্বিয়া সফরে সেনাপ্রধান
ঢাকায় এসেছেন ভারতীয় সেনাপ্রধান
সৌদি আরবের উদ্দেশে সেনাপ্রধানের ঢাকা ত্যাগ
শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ উন্নত দেশের তালিকায় যোগ দিচ্ছে: জয়
প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ এখন উন্নত বিশ্বের তালিকায় নাম লেখানোর স্বপ্নের পথে হাঁটছে।
তিনি বলেন, ‘স্বপ্নের গণ্ডি পেরিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বীরের জাতি হিসেবে বাঙালি জাতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সম্মান ফিরে পেয়েছে।’
শুক্রবার তার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ফেসবুক পোস্টে জয় বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতি এবং ভিশন ২০২১ ঘোষণা করে ২০১৪ সালের নির্বাচনেও জয়লাভ করেছিলেন।
তিনি উল্লেখ করেন, তিনি ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হয়ে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
জয় বলেন, ৫২ বছরের বাংলাদেশে অনেক ঝড়-ঝাপ্টা ও দুঃসময় কাটিয়ে সাড়ে ২৫ বছর দেশশাসন করার সুযোগ পেয়েছে আওয়ামী লীগ।
এই আওয়ামী আমলের মধ্যে ১৯ বছরের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
জয় বলেন, ‘তার অদম্য নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই দেশ থেকে দূর হয়েছে ক্ষুধা ও দারিদ্র।’
তিনি বলেন, লোডশেডিংয়ের অন্ধকার শেষে এখন আমরা শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশ। প্রত্যন্ত গ্রামের এখন পৌঁছে গেছে বিদ্যুতের আলো।
জয় আরও বলেন, ‘টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার মূল সড়কগুলো সব চার লেনে উন্নীত করার মাধ্যমে বৃদ্ধি পাচ্ছে অভ্যন্তরীণ ব্যবসা ও যোগাযোগ। সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে, শত্রুদের চোখ রাঙ্গানি উপেক্ষা করে পদ্মাসেতু নির্মাণ করেছে সরকার।’
সফলভাবে সম্পন্ন হলো বিমানের প্রি-হজ কার্যক্রম
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চলতি বছর (২০২৩) বাংলাদেশি হজযাত্রীদের জন্য প্রি-হজ ফ্লাইট সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
শুক্রবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার (২২ জুন, ২০২৩) সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে ২৬২ বাংলাদেশি হজযাত্রী নিয়ে শেষ প্রি-হজ ফ্লাইট বিজি৩৩৫ জেদ্দার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছিল।
আরও পড়ুন: হজ পালনে সৌদি আরব যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
তিনি আরও বলেন, এ বছর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে মোট ৬১ হাজার ১৫১ জন হজযাত্রী নিরাপদে সৌদি আরবে পৌঁছেছেন।
২১ মে থেকে বিমান ১৬০টি প্রি-হজ ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।
বিমান হজ কার্যক্রমকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ায় সব ফ্লাইট যথাসময়ে পরিচালিত হয়েছে।
প্রথম ফিরতি হজ ফ্লাইটটি হজযাত্রীদের নিয়ে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই ভোর ৬টা ০৫ মিনিটে ঢাকায় অবতরণ করবে।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ১,৫৫০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
বিমানের পাঁচটি ফ্লাইট ২০৮৬ হজযাত্রী নিয়ে সৌদি আরব পৌঁছেছে
দেশে করোনায় আরও ৬০ জন আক্রান্ত
দেশে শুক্রবার (২২ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোনো মৃত্যু হয়নি। এ সময় নতুন করে ৬০ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত দেশে করোনায় ২৯ হাজার ৪৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪২ হাজার ৪৯ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ১৪৬
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৩৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
এ সময়ে শনাক্তের হার ৭ দশমিক ১৮ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২১ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৮৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৭ হাজার ৯৩৮ জনে।
শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় আরও ৯৫ জন আক্রান্ত
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯.০৬ কোটি ছাড়িয়েছে
অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য ও ট্রানজিট চুক্তির সুবিধা কাজে লাগাতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশ এবং ভুটানের মধ্যকার স্বাক্ষরিত অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য ও ট্রানজিট চুক্তির সুবিধা কাজে লাগিয়ে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে অগ্রণী পালনের জন্য ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে শুটিং কমপ্লেক্সে ভুটান অ্যাম্বাসি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ মেলা’- এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও ভুটান ২০২০ সালে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি-পিটিএ এবং চলতি বছরের ২২ মার্চ 'ট্রাফিক-ইন-ট্রানজিট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এসব চুক্তি উভয় দেশের মধ্য বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়াতে সহায়তা করবে। ব্যবসায়ীরা পিটিএ এবং ট্রানজিট চুক্তির সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশ ঘতাতে পারে।
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা-স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামোসহ আর্থ-সামাজিক খাতে অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩৫ তম বৃহত্তম অর্থনীতি দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
আমরা এখন ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক যাত্রা শুরু করেছি উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড; বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য আঞ্চলিক একীকরণের ওপর জোর দিতে হবে। এজন্য নিকটতম প্রতিবেশিসমূহের মধ্যে আঞ্চলিক একীকরণ, আঞ্চলিক সংযোগ এবং আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি পারস্পারিক আস্থা ও বিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে।
আরও পড়ুন: ব্যবসা-বাণিজ্যে এশিয়া অঞ্চলে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর
টিপু মুনশি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক আঞ্চল প্রতিষ্ঠা করেছেন। যার মধ্যে অনেকগুলো চালু হয়েছে। ইতোমধ্যে ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়াকে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রদান করা হয়েছে। ভুটান সীমান্তের খুব কাছে কুড়িগ্রামে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এসময় ব্যবসাবান্ধব এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ করার জন্য ভুটান সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি জানান, বাংলাদেশ এই অঞ্চলে কানেক্টিভিটি হাব হিসেবে বিবেচিত। সৈয়দপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে দুটি বন্দরসহ রেল যোগাযোগ এবং ট্রানজিট সুবিধা ভুটানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখতে পারে।
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ মেলা দুই দেশের ব্যবসা, উদ্যোক্তা এবং পরিষেবা প্রদানকারীদের নেটওয়ার্ক তৈরি এবং ব্যবসা ও বিনিয়গের সুযোগ অন্বেষণের জন্য একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা ছাড়াও বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েনসিলসহ আবাসিক মিশন/দূতাবাসের প্রধান, ব্যবসায়িক চেয়ারপারসন এবং অন্যান্য ব্যবাসায়ী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলে।
উল্লেখ্য, ভুটানের প্রায় ২৫টি কোম্পানি মেলায় অংশগ্রহণ করেছে যেখানে দেশটির তৈরি ও উৎপাদিত প্রিমিয়াম মানের পণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে। মেলা ২৩-২৫ জুন পর্যন্ত চলবে।
মেলার পাশাপাশি ভুটানে বিনিয়োগের সুযোগ, বিশেষ করে কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার ওপর একই ভেন্যুতে সেমিনারও অনুষ্ঠিত হবে।
ভুটান অ্যাম্বাসি আয়োজিত অনুষ্ঠানটির ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সহযোগিতায় ছিলো টিকে ইভেন্ট বাই ট্রাভেলার কি।
আরও পড়ুন: ইরান-বাংলাদেশ বাণিজ্য প্রসারে একত্রে কাজ করার আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর
বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি শিগগিরই: বাণিজ্যমন্ত্রী
হজ পালনে সৌদি আরব যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
পবিত্র হজ পালনের জন্য ১০ দিনের সফরে শুক্রবার সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানিয়েছেন, মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন সৌদি সরকারের রাজকীয় অতিথি হিসেবে হজ পালন করবেন।
তিনি দুপুর আড়াইটায় হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তার স্ত্রী রেবেকা সুলতানা এবং সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে যাত্রা করেন।
রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, বঙ্গভবন সচিব এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আসার আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
সাহাবুদ্দিন মক্কা অঞ্চলের ডেপুটি গভর্নর প্রিন্স বদর বিন সুলতান বিন আব্দুল আজিজ, কেএসএ-তে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাভেদ পাটোয়ারী এবং দূতাবাসের কর্মকর্তারা সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় (বাংলাদেশ সময়) জেদ্দা বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানাবেন।
সূচি অনুযায়ী, রাষ্ট্রপ্রধান মক্কার আল সাফা রাজপ্রাসাদে অবস্থান করবেন।
হজের যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর রাষ্ট্রপতি ১ জুলাই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মাজার জিয়ারতের জন্য মদিনায় যাবেন।
২ জুলাই মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে তার।
আরও পড়ুন: গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: রাষ্ট্রপতি
উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের সময় জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
নিরাপত্তাহীনতায় বাংলাদেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ক্রমান্বয়ে দেশ ছাড়ছে: গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় অভিযোগ করে বলেন, নিরাপত্তাহীনতার কারণেই বাংলাদেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ক্রমান্বয়ে প্রস্থান করছে।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা সব ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার লোক একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিলাম। পাকিস্তানিদের যে অত্যাচার-নির্যাতন-শোষণ-বর্ণ বৈষম্য, ধর্মীয় বৈষম্যের আলোকে যে আচরণ করত, সেটা সুষ্ঠু রাজনৈতিক রাষ্ট্রের জন্য যথেষ্ট না এবং সেই চেতনাবোধ থেকেই বাংলাদেশ স্বাধীনতার পথে গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: ইসি নয়, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের প্রতিই বিএনপির মনোযোগ: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
তিনি বলেন, কিন্তু আমরা দেখলাম যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে পালাক্রমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মধ্যে, বিশেষ করে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী সেটা হিন্দু সম্প্রদায়, তারা ক্রমান্বয়ে প্রস্থান করছে।
শুক্রবার (২৩ জুন) সকালে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের এক সংবাদ সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, অর্থাৎ ১৯৬৪ সালে দাঙ্গায় মানুষ যেমন দলে দলে একসঙ্গে মিছিল করে দেশত্যাগ করেছে, তা নয়। প্রতিদিনই যাচ্ছে সেটা আমরা হয়তো অনুমান করতে পারছি না। যখন পরিসংখ্যান আসে, দেখা যায় যে ক্রমান্বয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংখ্যা কমতে থাকে। এক সময়ে ৬০ এর দশকে হিন্দু সম্প্রদায় ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশে ভূখণ্ডে বাস করত।
এখন এটা ১০ এর নিচে নেমে এসেছে। তার মানে এভাবে কমছে, ক্রমান্বয়ে যাচ্ছে।
এর কারণ তুলে ধরে গয়েশ্বর বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা, তাদের যে নাগরিক অধিকার সংবিধানে আছে, সেটা থেকে বঞ্চিত এবং প্রশাসনের কাছে কোনো অভিযোগ করলে তারা ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অভিযোগগুলো খুব একটা গুরুত্ব দেয় না এবং এড়িয়ে চলে। সংখ্যালঘুদের যে নাগরিক অধিকার আছে, তার নিরাপত্তার বিষয়টা আছে, সেগুলো প্রশাসন তদারকি করে না।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা আদালত বলেন আর প্রশাসন বলেন, কোথাও কিন্তু গুরুত্ব পায় না। এক কথায় বলা যায়, বাংলাদেশে পাত্তা পায় না।
তিনি বলেন, আজকে পার্শ্ববর্তী একটি গণতান্ত্রিক দেশ ভারতবর্ষ। আমাদের দেশের হিন্দুরা সেকেন্ড হোম হিসেবে ভারতকে বেছে নেয়। একটা পূর্বঠিকানা থাকা দরকার, এখানে থাকা যাবে না, এই যে মনোবৃত্তিটা কেন সৃষ্টি হলো?
সৃষ্টি হলো এই কারণে যে, রাষ্ট্রীয় প্রশাসন যন্ত্রের ব্যর্থতা, অর্থাৎ রাষ্ট্র সবাইকে এই বাংলাদেশটা যে সবার এই আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৩০ মাসের বিল বকেয়া, বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের বাসার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
মানুষের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করাই বিএনপির দায়িত্ব: গয়েশ্বর
দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১, আক্রান্ত ৪৬
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি দিনদিন অবনতির দিকে যাচ্ছে। আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে এডিস মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু এবং শনাক্তের হার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, শুক্রবার (২৩ জুন) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে শুধুমাত্র ঢাকার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছেন ৩৬ জন। আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১০ জন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৩৩৪ জন
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১ হাজার ৩৮২ জন রোগী চিকিৎসাধীন। এরমধ্যে ১ হাজার ৭৩ জন ঢাকায় এবং ৩০৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ জুন ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৬ হাজার ৩৩৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৪ হাজার ৯৩৫ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৪০৪ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৪ হাজার ৯১৭ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩ হাজার ৮৩১ জন ঢাকার ও বাকি ১ হাজার ৮৬ জন অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪০ জন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১, আক্রান্ত ৩৬৯
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৩৬০
বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ ধ্বংস করবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, বিরোধী দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী আবার ক্ষমতায় এলে দেশকে ধ্বংস করে দেবে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই তা সম্ভব।। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে এবং বিএনপি-জামায়াতের মতো সন্ত্রাসী দল যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না তারা এ দেশকে ধ্বংস করে দেবে।’
আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
তার সরকারের অধীনে বিভিন্ন খাতে দেশের উন্নয়ন সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এ দেশ আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ, একটি স্মার্ট জনসংখ্যা, একটি স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলব এবং দেশ এগিয়ে যাবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের খাদ্য নিশ্চিত করেছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে, প্রতিটি বাড়িকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করেছে, তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত তাদের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে, অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছে এবং আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি নিশ্চিত করেছে।
তিনি বলেন, আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে উঠেছে এবং তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ওয়াইফাই সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে এবং জনগণের হাতে এখন প্রযুক্তি ও মোবাইল ফোন রয়েছে।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ার রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর জন্য শেখ হাসিনার আম উপহার
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯-২০২৩ সালে দেশের দারিদ্র্যের হার ৪১ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
তিনি আরও বলেন যে সাক্ষরতার হার বেড়েছে, মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে, শিশু মৃত্যুর হার কমেছে, গড় আয়ু বেড়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে।’
কৃষি, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের জন্য অর্জিত মর্যাদা বজায় রেখে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যারা জনগণের কল্যাণে চিন্তা করে।’
দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আসুন আমরা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের অঙ্গীকার করি এবং দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলি।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনা সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: সেন্ট মার্টিন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য রাজনৈতিক কৌশল ছাড়া কিছুই নয়: ফখরুল