%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
১৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী সমাবেশ ও মিছিলের ঘোষণা বিএনপি’র
১০ দফা দাবি আদায়ে ১৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী সমাবেশ ও মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
মঙ্গলবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নয়াপল্টনে দলের অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, সকল মহানগর, জেলা শহর, উপজেলা ও পৌরসভায় এ কর্মসূচি পালন করা হবে।
সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপিসহ অন্যান্য সমমনা বিরোধী দল, জোট ও সংগঠনগুলো আজ রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
আরও পড়ুন: বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর গণঅবস্থান কর্মসূচি শুরু
কর্মসূচিটি সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টায় মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে চার ঘণ্টার এ কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি।
৩০ ডিসেম্বর ৩৩টি বিরোধী দলের গণমিছিলের পর এটি যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি।
বিএনপি নেতারা বলেন যে ২০০৭ সালে সেই দিনে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে ১১ জানুয়ারির জন্য এই কর্মসূচি তৈরি করা হয়, দিনটি দেশে ‘এক-এগারো’ নামে পরিচিত।
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর বিএনপিসহ ৩২টি সমমনা বিরোধী দল যুগপৎ আন্দোলনের প্রথম কর্মসূচি হিসেবে রাজধানী ও রংপুর মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে বুধবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো
সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিলেন ফখরুল
বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর গণঅবস্থান কর্মসূচি শুরু
বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগে বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দল, জোট ও সংগঠনের গণঅবস্থান কর্মসূচি মঙ্গলবার শুরু হয়েছে।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে পরবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ তাদের ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বিরোধী দলগুলো পৃথকভাবে সকাল ১০টায় চার ঘণ্টার এই কর্মসূচি শুরু করে, যা দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে।
বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যেই নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছে।
৩০ ডিসেম্বর ৩৩টি বিরোধী দলের গণমিছিলের পর এটি একযোগে আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি।
বিএনপি নেতারা বলেন যে ২০০৭ সালে সেই দিনে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে ১১ জানুয়ারির জন্য এই কর্মসূচি তৈরি করা হয়, দিনটি দেশে ‘এক-এগারো’ নামে পরিচিত।
আরও পড়ুন: বিএনপির গণঅবস্থান কর্মসূচিতে জনদুর্ভোগ সহ্য করা হবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে দেখা করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এবং দলের আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল এবং সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের অনুমতি পান তারা।
ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, তারা (পুলিশ) যান চলাচল স্বাভাবিক রেখে কর্মসূচি পালনের জন্য বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান। যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে দায় তাদের (বিএনপি) নিতে হবে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মির্জা আব্বাসসহ সিনিয়র নেতারা।
এছাড়া জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, বিজয় নগর পানির ট্যাংক এলাকায় ১২ দলীয় জোট, পুরানা পল্টনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এফডিসি মোড়ে এলডিপি, জাতীয় প্রেসক্লাবের পূর্ব পাশে গণতান্ত্রিক বম ঐক্য এবং আরামবাগে গণফোরাম (মন্টু) কর্মসূচি পালন করবে।
আরও পড়ুন: সরকার উৎখাতে বিএনপির সঙ্গে ডান-বামরা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে বুধবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো
বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপিসহ অন্যান্য সমমনা বিরোধী দল, জোট ও সংগঠনগুলো ঢাকাসহ জেলার অন্যান্য বিভাগে গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করবে।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে বিরোধী দল ও সংগঠনগুলো বুধবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পৃথকভাবে চার ঘণ্টার কর্মসূচি পালন করবে।
৩০ ডিসেম্বর ৩৩টি বিরোধী দলের গণমিছিলের পর এটি হবে যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি।
বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলেছেন, ২০০৭ সালের ১/১১ এর কথা মাথায় রেখে ১১ জানুয়ারি এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এবং দলের আইন বিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে দেখা করেন।
সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে ডিএমপি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে ডা. জাহিদ জানান, সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তাদের দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের অনুমতি পেয়েছেন তারা।
ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, তারা বিএনপিকে যান চলাচল স্বাভাবিক রেখে কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে এর দায় তাদের (বিএনপি) নিতে হবে।
আরও পড়ুন: সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিলেন ফখরুল
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মির্জা আব্বাসসহ সিনিয়র নেতারা।
এছাড়া জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ, বিজয় নগর পানির ট্যাঙ্কে ১২ দলীয় জোট, পুরানা পল্টনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এফডিসি ক্রসিংয়ে এলডিপি, জাতীয় প্রেসক্লাবের পূর্ব পাশে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য এবং আরামবাগে গণফোরাম (মন্টু) কর্মসূচি পালন করবে।
যদিও বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ৩০ ডিসেম্বর বিএনপি এবং অন্যান্য দলগুলোর সঙ্গে গণমিছিল কর্মসূচিতে যোগ দেয়।
দলের একজন সিনিয়র নেতা জানিয়েছেন, কৌশলগত অবস্থানের কারণে জামায়াত অবস্থান কর্মসূচি পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অবস্থানের পর বিরোধী দল ও জোটগুলো যুগপৎ আন্দোলন জোরদার করতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারে।
এছাড়া বিভিন্ন বিভাগে গণঅবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।
বিএনপির পরিকল্পনা অনুযায়ী সিলেট বিভাগে কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, রাজশাহীতে ড. আব্দুল মঈন খান, ময়মনসিংহে নজরুল ইসলাম খান, চট্টগ্রামে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বরিশালে সেলিমা রহমান ও ইকবাল হাসান, রংপুরে মাহমুদ টুকু, কুমিল্লায় ভাইস-চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, খুলনায় শামসুজ্জামান দুদু ও ফরিদপুরে অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান।
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর বিএনপিসহ ৩২টি সমমনা বিরোধী দল যুগপৎ আন্দোলনের প্রথম কর্মসূচি হিসেবে রাজধানী ও রংপুর মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করে।
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনসহ তাদের ১০ দফা দাবিতে চাপ দেয়ার জন্য তারা তাদের পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে ১১ জানুয়ারি সারাদেশে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে।
এর আগে ২৪ ডিসেম্বর সব বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করে বিএনপি।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল কর্মসূচি ও রংপুর সিটি নির্বাচনের কারণে বিএনপি ঢাকা ও রংপুরে এই কর্মসূচির দিন ৩০ ডিসেম্বর পুনঃনির্ধারণ করে।
আরও পড়ুন: বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক: মোশাররফ
বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের 'পূর্বশর্ত' প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ: গয়েশ্বর
বিএনপির গণঅবস্থান কর্মসূচিতে জনদুর্ভোগ সহ্য করা হবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, রাজধানীতে বিএনপির গণ-অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জনদুর্ভোগ ও নৈরাজ্য বরদাস্ত করা হবে না।
মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দফতরে মুজিব কর্নার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করলে বিএনপি কোনও বাধার মুখে পড়বে না। তাদের কর্মসূচি জনদুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ালে তা বরদাস্ত করা হবে না।’
সরকার বিএনপির কর্মসূচিতে কোনও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেনি। দলটি তাদের আগের কর্মসূচিতে সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাস্তা অবরোধ করে গণঅস্থানের নামে ভাঙচুর ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের প্রতিহত করবে।’
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ঢাকা মেট্রোপলিটনের কমিশনার এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ১১ জানুয়ারি দেশের সব বিভাগীয় শহরে গণঅবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। ঢাকায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে দলটি।
আরও পড়ুন: বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত থাকবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অচিরেই সীমান্তে হত্যা বন্ধ হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের সমুচিত জবাব দিতে প্রস্তুত আ.লীগ: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, আন্দোলনের নামে সংগঠিত সহিংসতা, সাম্প্রদায়িকতার উত্থানের সমুচিত জবাব দিতে দল প্রস্তুত।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগের পক্ষে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ঐক্যবদ্ধ, অনেক শক্তিশালী।
এর আগে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারিতে: কাদের
নেতার দরকার নেই, চৌকস কর্মী চাই: ছাত্রলীগকে ওবায়দুল কাদের
সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিলেন ফখরুল
কারাগার থেকে বের হওয়ার পরপরই বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকার পতন এবং গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারে চলমান আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘তারা আমাদের যতই দমন করবে, ততই মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়বে এবং আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের পরাজিত করবে।’
সোমবার নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, তাদের দলের আন্দোলন থেকে পিছিয়ে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ‘আমরা কেবল আমাদের আন্দোলন নিয়ে এগিয়ে যাব এবং আমাদের গ্রেপ্তার হওয়া সকল নেতাকর্মীকে মুক্ত করব। এই শাসনকে পরাজিত করার জন্য আমাদের আন্দোলনকে আরও জোরদার করতে হবে এবং আমাদের আন্দোলন সফল হবে।’
ফখরুল বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করতে চান। ‘আসুন আমরা বাংলাদেশকে ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্ত করতে এবং গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার করতে এগিয়ে আসি। জেল থেকে বের হওয়ার পর আমরা নতুন করে শপথ নিচ্ছি যে আমরা সফল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতা সৃষ্টির পরিকল্পনা সরকারের ছিল, কিন্তু তারা তা এড়িয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘তারা (সরকার) ভেবেছিল আমরা নয়াপল্টনে আমাদের ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ করব এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হব এবং তারা সহিংসতার জন্য আমাদের ওপর দোষ চাপিয়ে রাজনৈতিক খেলা করবে।’
এই বিএনপি নেতা আরও বলেন, ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সরকারকে সহিংসতার সুযোগ না দেয়ায় আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন ফখরুল ও আব্বাস।
বিএনপির কয়েক শতাধিক নেতাকর্মী এবং দুই দলের শীর্ষ নেতাদের স্বজনরা কারাগারের ফটকে দুজনকে বরণ করে নেন।
কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ফখরুল সরাসরি বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
আরও পড়ুন: এক মাস পর কারামুক্ত ফখরুল–আব্বাস
এর আগে গত বছরের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ফখরুল ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্বাসের জামিনের হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার সদস্যের বেঞ্চ হাইকোর্টের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন নিষ্পত্তি করে এ আদেশ দেন।
গত ৪ জানুয়ারি আপিল বিভাগের চেম্বার জজ বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আবেদনের শুনানির জন্য রবিবার দিন ধার্য করেন।
ওই মামলায় বিএনপির দুই নেতাকে জামিন দিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে একই দিন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এ মামলায় গত ৩ জানুয়ারি ফখরুল ও আব্বাসকে ছয় মাসের জামিন দেন হাইকোর্ট।
রাজধানীর বহুল আলোচিত সমাবেশের একদিন আগে ৯ ডিসেম্বর পুলিশের গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল পৃথক অভিযান চালিয়ে ফখরুল ও আব্বাসকে তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়।
পরে গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ঢাকার একটি আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
বিএনপি অবশ্য ফখরুল ও আব্বাসের অনুপস্থিতিতে সমাবেশের আয়োজন করে এবং বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ১০ দফা দাবি জানায়।
আরও পড়ুন: বিএনপি দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে দুদক: মোশাররফ
সরকার বিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
আ.লীগের নতুন কমিটির মধ্যে বিভাগীয় দায়িত্ব বণ্টন
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে বিভাগীয় দায়িত্ব বণ্টন করেছে।
রবিবার দলটি নেতাদের মাঝে দায়িত্ব বণ্টন করে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে মাহবুবুল আলম হানিফকে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের, দীপু মনিকে ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের, হাসান মাহমুদকে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমকে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রংপুর আওয়ামী লীগের গণসংস্কার চলছে
সাংগঠনিক সম্পাদকদের মধ্যে আহমেদ হোসেনকে সিলেট বিভাগ, বিএম মুজাম্মেল হককে খুলনা বিভাগ, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনকে চট্টগ্রাম বিভাগ, এসএম কামাল হোসেনকে রাজশাহী বিভাগ, মির্জা আজমকে ঢাকা বিভাগ, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেনকে এবং বরিশাল বিভাগ দেয়া হয়েছে। আর সুজিত রায় নন্দী পেয়েছেন রংপুর বিভাগ।
দলটি ২৪ ডিসেম্বর ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে টানা ১০তম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে।
আরও পড়ুন: দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ: কাদের
কুষ্টিয়ায় প্রধান শিক্ষককে আওয়ামী লীগ নেতার চড়-থাপ্পড়!
সরকারবিরোধী নতুন প্লাটফর্ম 'সমমনা গণতান্ত্রিক জোট' এর আত্মপ্রকাশ
দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সম্মিলিত আন্দোলনে যোগ দিতে ১৫টি সংগঠনের সমন্বয়ে একটি নতুন সরকারবিরোধী প্ল্যাটফর্ম, ‘সমমনা গণতান্ত্রিক জোট’ রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও যুব ফোরামের সভাপতি সাইদুর রহমান এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী ১৫টি সংগঠন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বিএনপির ১০ দফা অর্জন এবং সংস্কারের জন্য বিএনপির দেয়া ২৭ দফা বাস্তবায়নে সম্মিলিত আন্দোলনে অংশ নিতে সমমনা গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে ।’তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান স্বৈরাচারী, দখলদার, ফ্যাসিবাদী ও ভোটার ডাকাত সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি ঘোষিত সকল কর্মসূচিই তাদের নতুন জোট একযোগে পালন করবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ বিরোধীদের পক্ষে
নবগঠিত প্ল্যাটফর্মের সদস্যদের মধ্যে রয়েছে যুব ফোরাম, জিয়া নাগরিক সংসদ, গণতান্ত্রিক আন্দোলন, শহীদ জিয়া আইনজীবী পরিষদ, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দল, বাংলাদেশ জাস্টিস পার্টি, সংবিধান সংরক্ষণ পরিষদ, গণতন্ত্র রক্ষা মঞ্চ, চালক দল, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল। দাঁড়াও বাংলাদেশ, মুভমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক কাউন্সিল, দেশ রক্ষা মানুষ বাঁচাও আন্দোলন এবং বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমানুল্লাহ আমান উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ২৮ ডিসেম্বর সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ১১টি দলের সমন্বয়ে ‘জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট’ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
এছাড়া ২২ ডিসেম্বর ২০ দলীয় জোটের ১২টি দলের সঙ্গে ১২ দলীয় জোট চালু করা হয়, যেখানে বিএনপির বাইরে বিদ্যমান আরও দুটি জোট- গণতন্ত্র মঞ্চ (গণতন্ত্র ফোরাম) এবং বাম গণতান্ত্রিক জোটও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের লক্ষ্যে একযোগে আন্দোলনে যোগদানের অভিপ্রায় ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান ড.কামালের
গণফোরামের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনে উপনির্বাচন: হিরো আলমসহ ১১ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল
বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের পর শূন্য বগুড়া-৪ (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) ও বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বহুল আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমসহ ১১ প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বগুড়া জেলা প্রমাসক মো. সাইফুল ইসলাম।
ওই দুই আসনে মোট ২২জন প্রার্থীর মধ্যে বাতিল হয়েছে বগুড়া-৪ আসনে পাঁচজন এবং বগুড়া-৬ আসনে ছয়জনের।
বগুড়া-৪ আসনের বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফা, ইলিয়াস আলী, সাবেক বিএনপি নেতা কামরুল হাসান সিদ্দিকী জুয়েল, আব্দুর রশিদ ও আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।
বগুড়া-৬ আসনে- বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মনসুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার বাদল, আব্দুল মান্নান আকন্দ, সৈয়দ কবির আহম্মেদ মিঠু, হিরো আলম ও রাকিব হাসান।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় দুই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের মনোনয়ন সংগ্রহ
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের দুই আসনেই ১ শতাংশ ভোটার সমর্থক তালিকায় গড়মিল পাওয়া গেছে। একই রকম গড়মিলের কারণে বাতিল হয়েছে অন্য প্রার্থীদের মনোনয়নও।
সাইফুল ইসলাম জানান, প্রত্যেকের দাখিল করা তথ্যে গড়মিল থাকায় মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে কারও আপত্তি থাকলে আপিল করতে পারবেন।
মনোনয়নপত্র বাতিলের পর হিরো আলম বগুড়া ডিসি অফিসে উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, আমি আপিল করবো। মনোনয়নপত্র বৈধ হলে নির্বাচনে লড়বো।
এদিকে বগুড়া-৬ আসনে বাতিলের পর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রাগেবুল আহসান রিপু এবং জাপা ও জাসদসহ সাতজনের। আর বগুড়া-৪ আসনে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ১৪ দলের প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেন ও জাপাসহ চারজন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- শূন্য ছয়টি আসনে উপনির্বাচন হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৫ জানুয়ারি। সবকটি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: আর ‘বিকৃত’ করে গান গাইবেন না হিরো আলম
বউ পেটানোর মামলায় হিরো আলম কারাগারে
ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারিতে: কাদের
আগামী বছরের জানুয়ারিতে চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের নেতাকর্মীদের আগামী জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারিতে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে।
রবিবার বিকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির (জাপা) ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘খেলা হবেই’ স্লোগানকে একধরনের রাজনৈতিক হাস্যরস উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি, মাদক, ষড়যন্ত্র, সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে খেলা হবে।
আরও পড়ুন: আমরা রাজনীতিকে ভালো মানুষের জন্য উপযুক্ত করতে পারিনি: সেতুমন্ত্রী
দলের নেতাকর্মীদের আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভালো মানুষ আজকাল রাজনীতিতে নেই। আমরা রাজনীতিকে আকর্ষণীয় করতে ব্যর্থ হয়েছি।’
ছাত্র রাজনীতির সুনাম নষ্ট হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভালো, সৎ ও উজ্জ্বল ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ ছাড়া রাজনীতি চরিত্রহীন হয়ে পড়বে।
বাংলাদেশকে বাঁচাতে গণতন্ত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে আ’লীগ নেতা আরও বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
আরও পড়ুন: নেতার দরকার নেই, চৌকস কর্মী চাই: ছাত্রলীগকে ওবায়দুল কাদের
ভোটের পরাজয় থেকে আ.লীগের প্রতিকারমূলক পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতি কাদেরের