ব্যবসা
পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ
পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে নতুন মজুরি কার্যকর হবে।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) সচিবালয়ে মজুরি ঘোষণা করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।
২০১৮ সালে সর্বশেষ পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হয়েছিল।
সেই অনুযায়ী, পোশাক শ্রমিকরা ৮ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি পাচ্ছিলেন। সেই হিসেবে আগের তুলনায় ন্যূনতম মজুরি বেড়েছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। মজুরি বৃদ্ধির হার ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ।
ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ আয়োজনে প্রস্তুত ই-ক্যাব
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) আবারও আয়োজন করছে ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড (ইকমা)-২০২৩।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাব জানায়, ইতোমধ্যে ইকমা-২০২৩ আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
আগামী বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার দেওয়া হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ই-ক্যাব জানায়, এ দেশের মানুষের নতুন স্বপ্ন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’। এই স্বপ্ন পূরণে ই-কমার্স শিল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রযুক্তি ও ডিজিটাল প্লাটফর্মগুলোর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে এ শিল্প অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে তাড়িত করে। শুধু তাই নয়, জনসাধারণের জীবনযাপনের মানেও আনে উন্নতির ছোঁয়া।
আরও পড়ুন: করপোরেট সেবার জন্য ফুডপ্যান্ডা’র সঙ্গে ব্র্যাক আইটি’র চুক্তি
ই-কমার্স সেক্টরের মার্কেট প্লেয়ারদের এই অসাধারণ অবদানকে সম্মানিত করা এবং স্বীকৃতি দেওয়াই ইকমা পুরস্কারের মূল লক্ষ্য।
মোট ২৭টি নমিনেশন ক্যটাগরির মাঝে থাকছে- সেরা ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস, সেরা পরিষেবা প্ল্যাটফর্ম, সেরা লজিস্টিকস ই-কমার্সের জন্য, সেরা ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম, সেরা এমএফএস প্লাটফর্ম, সেরা পেমেন্ট গেট আওয়ে প্রভৃতি। যা ইন্ডাস্ট্রির পরিধির বহুদিককে উপস্থাপন করে।
আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
এছাড়া, সম্মানিত অতিথি হিসেবে থাকবেন সালমান এফ রাহমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
ব্যবসার ক্ষমতায়নের জন্য ই-ক্যাব এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে ই-কমার্স সেক্টরে একটি ইতিবাচক পরিবেশ প্রচার করতে চায়।
এছাড়া, ইকমা পুরস্কারের মতো সম্মানজনক স্বীকৃতি ই-কমার্স ইকোসিস্টেমকে সহজতর করতেও সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: এফআইসিসিআই’র ৬০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
ডেনিম উদ্ভাবনের বৈচিত্র্য প্রদর্শনে ১৫তম বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো
অবশেষে আমদানি করা ডিম আসছে, প্রতি পিস ডিমের দাম মাত্র ৭ টাকা
ভারত থেকে ডিমের প্রথম চালান দেশে এসে পৌঁছেছে। শুল্কসহ একটি ডিমের দাম ৭ টাকা ২৩ পয়সা। ভারত থেকে আমদানি করা এই ডিম সোমবার যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে একটি ট্রাকে করে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
সরকার ১ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে। প্রথম চালানে ব্যক্তিগতভাবে একজন ব্যবসায়ী আমদানি করেন ৬১ হাজার ৯৫০টি। রবিবার রাত ১০টার দিকে ট্রাকটি বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে ছেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বেনাপোল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ও ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্ট সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর প্রথম চালান হিসেবে একটি ভারতীয় কার্গো ট্রাকে ৬১ হাজার ৯৫০টি ডিম আমদানি করে ঢাকার বিডিএস করপোরেশন।
একটি ডিমের আমদানি মূল্য ধরা হয়েছে ৫ টাকা ৪৩ পয়সা, যার ওপর প্রতি ডিমের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয় ১ টাকা ৮ পয়সা।
বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) রেজাউল করিম জানান, রবিবার সন্ধ্যায় ভারত থেকে একটি ট্রাকে করে ডিমের প্রথম চালানটি আসে। ভারতীয় ট্রাক থেকে স্থানান্তরের পর রাত ১০টার দিকে ডিমগুলো নিয়ে বন্দর ত্যাগ করে বাংলাদেশি ট্রাক।
ডিম আমদানিকারকের সিএন্ডএফ এজেন্ট এমই এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি সৈয়দ মাহিদুল হক বলেন, এর সঙ্গে পরিবহন খরচ যোগ হবে।
আরও পড়ুন: আমদানি করা ডিম বাজারে আসবে এ সপ্তাহেই: বাণিজ্যমন্ত্রী
আরও ৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার
করপোরেট সেবার জন্য ফুডপ্যান্ডা’র সঙ্গে ব্র্যাক আইটি’র চুক্তি
‘ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস’- সেবার মাধ্যমে ব্র্যাক আইটি’র কর্মীদের খাবার ও গ্রোসারি অর্ডার প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে অনলাইন ফুড ও গ্রোসারি ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডার সঙ্গে একটি চুক্তি সই করেছে ব্র্যাক আইটি।
এই অংশীদারিত্বের ফলে ফুডপ্যান্ডার করপোরেট সেবার মাধ্যমে খাবার, গ্রোসারি ও অন্যান্য পণ্য অর্ডারে আকর্ষণীয় ডিলস এবং করপোরেট সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ পাবেন ব্র্যাক আইটির কর্মীরা।
চুক্তিটির ফলে ফুডপ্যান্ডা অ্যাপে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ থেকে খাবার অর্ডারে বিশেষ ছাড় পাবেন ব্র্যাক আইটির কর্মীরা। ফুডপ্যান্ডা অ্যাপের মাধ্যমেই কর্মীদের জন্য সুবিধা অনুযায়ী অ্যালাওয়েন্স নির্ধারণ করতে পারবে ব্র্যাক আইটি। পরে তাদের কর্মীরা এসব অ্যালাওয়েন্স ফুডপ্যান্ডা অ্যাপে ই-ভাউচার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও ব্র্যাক আইটির অনুষ্ঠান, সভা বা বিশেষ আয়োজনে প্যান্ট্রি সল্যুউশন দেবে ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস নামের সেবাটি। এসব অর্ডার প্রক্রিয়া যাতে সহজ ও নির্বিঘ্ন হয় তাই ব্র্যাক আইটি’র জন্য একজন অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার থাকবেন। একটি অ্যাডমিন প্যানেলের মাধ্যমে এসব অর্ডার তাৎক্ষণিক ট্র্যাক করতে পারবে ব্র্যাক আইটি।
এই চুক্তি সই অনুষ্ঠানে ব্র্যাক আইটি লিমিটেডের সিইও শাহরিয়ার হক; ব্র্যাক আইটি’র হেড অব এইচআর আহমেদ জাকারিয়া আমিন; ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের করপোরেট বিজনেস ডেভলপমেন্ট এর সিনিয়র ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান খান; ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের করপোরেট বিজনেস ডেভলপমেন্ট এর অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার হাবিব উর রহমান এবং ব্র্যাক আইটি’র এইচআর বিজনেস পার্টনার তাজুল ইসলাম দোলন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় পর্যায়ে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার ২০২২’ পেল ফুডপ্যান্ডা
ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের হেড অব বি-টু-বি অ্যান্ড শেয়ারড কিচেন এইচএম নাফিস বলেন, ‘আমাদের করপোরেট সেবার মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠান এবং তার কর্মীদের মধ্যে এক ধরনের সংযোগ তৈরি করতে চাই। তাদের নির্ঞ্ঝাট সুবিধা উপভোগের সুযোগ দিয়ে আমরা আমাদের সেবা যথাযথভাবে নিশ্চিত করি। আমাদের এই বি-টু-বি সেবার মাধ্যমে আমরা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে আরও সহজ করতে কাজ করি। যেখানে প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা প্রাধান্য পেয়ে থাকেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ব্র্যাক আইটি’র কর্মীদের দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ করার জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আমাদের এই অংশীদারিত্বে আমি উচ্ছ্বসিত। প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও সুবিধাজনক উপায়ে সেবা দিয়ে তাদের কার্যক্রমকে সহজ করার লক্ষ্যে আমরা আমাদের কাজ অব্যাহত রাখব।’
ব্র্যাক আইটি লিমিটেডের সিইও শাহরিয়ার হক বলেন, ‘ফুডপ্যান্ডার সঙ্গে এই অংশীদারিত্ব আরও সহজে আমাদের খাবার ও গ্রোসারি চাহিদা পূরণে এবং ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করবে। আমাদের কর্মীদের জন্য এখন নির্বিঘ্নে খাবার প্রাপ্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি কর্মস্থলের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ঝামেলাহীনভাবে পেতে ‘ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস’ নামের সেবাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমি বিশ্বাস করি, এর ফলে আমাদের প্রতিদিনকার জীবন আরও সহজ হবে।’
ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস একটি বি-টু-বি সেবা। যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা আকর্ষণীয় ছাড়সহ বিভিন্ন ধরনের সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। প্রতিষ্ঠানের কোনো বিশেষ আয়োজন, সভা বা অনুষ্ঠানের জন্য প্রি-অর্ডার অপশন ব্যবহার করে করপোরেট ক্যাটেরিং সেবাও পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবারহ, কর্মীদের জন্য গিফট ভাউচার ও গিফট প্যাকেজ সুবিধাও পাওয়া যায় ফুডপ্যান্ডা ফর বিজনেস এর মাধ্যমে। মাসভিত্তিক বিল সুবিধা ব্যবহারের ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো আরও সহজে তাদের ব্যয় শনাক্ত ও ব্যবস্থাপনা করতে পারে।
আরও পড়ুন: রাইডারদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিখো’র সঙ্গে ফুডপ্যান্ডার চুক্তি
বাংলাদেশে সাবস্ক্রিপশন সেবা প্যান্ডাপ্রো চালু করেছে ফুডপ্যান্ডা
সরকার ঘোষিত নতুন বেতন কাঠামো ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নে প্রস্তুত বিজিএমইএ: ফারুক হাসান
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সংস্থার (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণার আগেই একদল বহিরাগত নিরীহ গার্মেন্টস শ্রমিকদের উসকানি দিচ্ছে।
তিনি বলেন, সরকার নভেম্বরের মধ্যে পোশাক শ্রমিকদের জন্য নতুন ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করতে পারে এবং বিজিএমইএ সদস্য কারখানাগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করবে। তাই মজুরি ঘোষণার আগে শ্রমিকদের অস্থিরতা ও আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই।
মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে পোশাক খাতের সাম্প্রতিক শ্রমিক অস্থিরতা ও ন্যূনতম মজুরি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, 'আমরা আশা করি, ন্যূনতম মজুরি বোর্ড নভেম্বরের মধ্যে নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করবে এবং সরকার নতুন বেতন কাঠামো হিসেবে যা-ই ঘোষণা করুক না কেন, গার্মেন্টস শিল্পে যত চ্যালেঞ্জই আসুক না কেন, তা মেনে নেবেন। আগামী ডিসেম্বর থেকে নতুন মজুরি কাঠামো কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি।
আরও পড়ুন: জানুয়ারি-আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৭৭ শতাংশ: ওটেক্সা
তিনি বলেন, 'সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বাড়ার পাশাপাশি জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় আমাদের শ্রমিক ভাই-বোনেরা কতটা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন, সে বিষয়ে আমরা পুরোপুরি অবগত। প্রতিটি উদ্যোক্তার দুর্দশায় আমরা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের উদ্যোক্তাদের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে প্রতিটি শ্রমিক ভাই-বোনকে যথাসম্ভব ভালো রাখা। শ্রমিকরা আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের প্রাণ। তারা যদি ভালো হয়, তাহলে ইন্ডাস্ট্রি ভালো থাকবে।’
ফারুক বলেন, 'আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, গত কয়েকদিন ধরে বহিরাগতদের প্ররোচনায় কিছু পোশাক কারখানার শ্রমিকরা কাজ না করে কারখানা ছেড়ে চলে যাচ্ছে, কারখানা ভাঙচুর করছে, ফলে অনেক উদ্যোক্তা কারখানা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন।’
আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, বহিরাগতদের উসকানির কারণে পোশাক কারখানা, চামড়া কারখানা, রাসায়নিক গুদাম, ফেব্রিক গুদাম, দোকানপাটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে ইইউতে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১১.৪৭%
হিমাগার পর্যায়ে নির্ধারিত ২৬-২৭ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ
সরকার মনোনীত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে নির্ধারিত (প্রতি কেজি ২৬-২৭ টাকা) মূল্যে হিমাগার থেকে আলু বিক্রি নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
আগামীকাল (১ নভেম্বর, ২০২৩) থেকে আলুর নির্ধারিত দর বাস্তবায়নে সোমবার (৩০ অক্টোবর) জেলা প্রশাসকদের একটি চিঠি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এতে বলা হয়, ‘ব্যবসায়ীরা কোল্ড স্টোরেজ এবং খুচরা পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে আলু বিক্রি করছেন। জনস্বার্থে বাজার স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকগণ অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৫৬ এর ৩(২)(ঙ) ধারা অনুযায়ী জরুরি ভিত্তিতে হিমাগার থেকে আলু বিক্রয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
আরও পড়ুন: বাজার স্থিতিশীল করতে আলু আমদানি করবে সরকার
এক্ষেত্রে জেলা প্রশাসকরা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে একজন উপযুক্ত কর্মকর্তাকে এক বা একাধিক হিমাগার তদারকির দায়িত্ব অর্পণ করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে সরকার নির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রি করবে।
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর হিমাগার পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ২৬-২৭ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৩৫-৩৬ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার।
কিন্তু কোনো পর্যায়েই সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি হচ্ছে না।
আরও পড়ুন: সরকার নির্ধারিত দামে এখনো বিক্রি হয় না পেঁয়াজ-আলু ও ডিম
সোমবার কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন, পেঁয়াজ, আলু ও সবজির দাম সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে সিন্ডিকেট মোটা মুনাফা করছে।
তিনি বলেন, সরকার পেঁয়াজ ও আলুর পর্যাপ্ত মজুদ থাকার কথা বললেও একদল অসাধু ব্যবসায়ী ভারতে দাম বৃদ্ধির অজুহাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: আলু আমদানি হলে দাম কমবে, মানুষ স্বস্তি পাবে: কৃষিমন্ত্রী
বাজার স্থিতিশীল করতে আলু আমদানি করবে সরকার
বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় সরবরাহ বাড়াতে ও দাম স্থিতিশীল রাখতে আলু আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সোমবার (৩০ অক্টোবর ) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগ্রহী আমদানিকারকদের অনুমতির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে আলুর দাম বেড়েছে।
আরও পড়ুন: আলু আমদানির বিপক্ষে কৃষি মন্ত্রণালয়
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর আলুর সর্বোচ্চ খুচরা দাম ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দেয় মন্ত্রণালয়।
তবে আলুর জন্য সরকার নির্ধারিত দাম দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও কার্যকর হয়নি।
আরও পড়ুন: সরকার নির্ধারিত দামে এখনো বিক্রি হয় না পেঁয়াজ-আলু ও ডিম
এফআইসিসিআই’র ৬০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) তাদের ৬০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান এবং বিনিয়োগ মেলা-২০২৩ এর তারিখ পরিবর্তন করেছে।
প্রতিষ্ঠার ছয় দশক পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানটির পূর্ব নির্ধারিত সময় চলতি বছরের ৮ ও ৯ নভেম্বর থেকে পরিবর্তন করে ১৯ ও ২০ নভেম্বর করা হয়েছে।
রবিবার (২৯ অক্টোবর) এফআইসিসিআই’র পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে চেম্বারের সভাপতি নাসের এজাজ বিজয় জানান, ‘পূর্ব নিধারিত সময় অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে এ আয়োজনের উদ্বোধনের সম্মতি দিয়েছিলেন। কিন্তু আগামী ৬-৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিতব্য ওআইসির উইমেন ইন ইসলাম সম্মেলনে যোগদানের কথা রয়েছে। এ কারণে তিনি আগামী ১৯ তারিখে রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত আমাদের এ অনুষ্ঠান উদ্বোধনের সম্মতি দিয়েছেন।’
বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি আরও জানান, ‘ফরেভার ফিউচারস্ ফরওয়ার্ড’- এ প্রদিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত আমাদের ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টটির সব ধরনের প্রস্তুতি মোটামুটি শেষ পর্যায়ে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী শুধু তারিখ পরিবর্তন হয়েছে। এ ছাড়া আমাদের পুরো অনুষ্ঠান সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা অনুযায়ী অপরিবর্তিত থাকবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা) অনিুষ্ঠানটির স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার।
উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এফআইসিসিআই’র গবেষণা প্রতিবেদন ‘ক্যাটালাইজিং গ্রেটার এফডিআই ফর ভিশন ২০৪১: প্রায়োরিটাইস ফর বিল্ডিং কনড্যুসিভ ট্যাক্স সিস্টেম ইন বাংলাদেশ’ এবং ইএসজি পাবলিকেশন ‘ইএসজি এক্সিলেন্স: এ ক্রনিকেল অব এফআইসিসিআই মেম্বারস’- উন্মোচন করবেন।
এ ছাড়া, বিনিয়োগ মেলার পাশাপশি ‘গ্রিন ভ্যাল্যু চেইন’ এবং ‘ইনভেস্টমেন্ট ক্লাইমেট: কারেন্ট ল্যান্ডস্কেপ অ্যান্ড মিশন ২০৪১’ বিষয়ের উপর দুটি প্ল্যানারি সেশন অনুষ্ঠিত হবে।
সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নীতিনির্ধারক, কূটনীতিক, উন্নয়ন অংশীদার, থিংক-ট্যাংক, অংশীজন, দেশীয় সফল কর্পোরেট কর্মকর্তাসহ জনসাধারণ মেলা পরিদর্শন করবেন বলে আশা করছে আয়োজকরা।
ডেনিম উদ্ভাবনের বৈচিত্র্য প্রদর্শনে ১৫তম বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর ১৫তম সংস্করণ চলতি বছরের ৮ ও ৯ নভেম্বর রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) অনুষ্ঠিত হবে।
এবারের সংস্করণে বাংলাদেশ, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, ইতালি, স্পেন, জার্মানি, ভিয়েতনাম, জাপান, ভারত, সিঙ্গাপুর ও সুইজারল্যান্ডসহ ১২টি দেশের ৮০টিরও বেশি প্রদর্শক অংশ নিয়েছেন।
প্রদর্শকেরা তাদের কাপড়, গার্মেন্টস, সুতা, যন্ত্রপাতি, ফিনিশিং সরঞ্জাম ও আনুষঙ্গিক পণ্য ইত্যাদিতে তাদের উদ্ভাবনী পণ্য প্রদর্শন করবেন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দুই দিনে একাধিক প্যানেল আলোচনার একটি সিরিজ এবং ট্রেন্ড সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
প্যানেল আলোচনা-১ শিরোনাম- বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইন্ডাস্ট্রি ইন ২০৩০: দ্য রোড এহেড, প্যানেল আলোচনা-২ শিরোনাম- সাসটেইনেবল ট্রানজিশন অব ডেনিম ইন্ডাস্ট্রি, আলোচনা-৩ শিরোনাম- আনলকিং দ্য আনট্যাপড পটেনশিয়াল এবং প্যানেল আলোচনা-৪ শিরোনাম- ট্রান্সফর্মিং হিউম্যান ক্যাপিটাল ফর হানড্রেড বিলিয়ন ইন্ডাস্ট্রি শীর্ষক আলোচনায় আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করবেন।
এক্সপোতে একটি বিশেষ ‘ট্রেন্ড জোন’ এলাকা থাকবে, যেখানে প্রদর্শনকারীরা আধুনিক ট্রেন্ডের ডেনিম এবং নানা অত্যাধুনিক ডিজাইনের পণ্য দেখতে পাবেন। এ ছাড়াও দর্শকরা ভবিষ্যতে বাংলাদেশে পাওয়া যাবে এমন ডেনিম কাপড়, স্টাইল ও ফিনিশিং সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘কেন বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো? এটা সহজকথা- মানুষ যাতে নতুন পণ্য উদ্ভাবন করতে, সংযোগ তৈরি করতে এবং ব্যবসা শুরু করতে পারে। একই সঙ্গে এই ব্যবসার খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে তাই এই আয়োজন।’
রবির ৫ কোটি ৭৬ লাখ গ্রাহকের আস্থায় কর পরবর্তী মুনাফা ১০৬ কোটি টাকা
চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রবি আজিয়াটা লিমিটেডের রাজস্ব আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৪৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
অর্জিত আয়ের ৫৩ দশমিক ৬ শতাংশ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিয়েছে কোম্পানিটি, যার পরিমাণ ১ হাজার ৩৬৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ফলে রবি আজিয়াটা লিমিটেড কর-পরবর্তী মুনাফা করেছে ১০৬ কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এল২৬০০ স্পেকট্রাম স্থাপনের মাধ্যমে সারাদেশে রবি'র নেটওয়ার্ক সেবা আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। ফলে রবি’র নেটওয়ার্কের প্রতি গ্রাহকের আস্থা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। এ কারণে তৃতীয় প্রান্তিকে ৩৭৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে রবি আজিয়াটা লিমিটেড। ফলে তৃতীয় প্রান্তিকে ৪৬ দশমিক ৮ শতাংশ মার্জিন সহ রবি'র আর্নিংস বিফোর ইন্টারেস্ট, ট্যাক্স, ডেপ্রিসিয়েশন এবং এমোর্টাইজেশন (ইবিআইটিডিএ) ১ হাজার ১৮৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) শূন্য দশমিক ২০ টাকা।
আরও পড়ুন: সেলার ও উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে দারাজ সেলার সামিট-২০২৩
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এবছর তৃতীয় প্রান্তিকে ১২ লাখ নতুন গ্রাহক যুক্ত হওয়ায় রবি’র মোট গ্রাহক এখন ৫ কোটি ৭৬ লাখ যা দেশের মোট মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ৩০ শতাংশ।
একইসঙ্গে এই প্রান্তিকে রবি নেটওয়ার্কে ১১ লাখ নতুন ডেটা ব্যবহারকারী যুক্ত হয়েছে। ফলে রবি’র মোট ডেটা ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৪ কোটি ৪২ লাখ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রবি নেটওয়ার্কে ১৮ লাখ নুতন ফোরজি গ্রাহক যুক্ত হওয়ায় রবি’র ফোরজি ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৩ কোটি ৪২ লাখ যা মোট গ্রাহকের ৫৯ শতাংশ এবং মোট ডেটা ব্যবহারকারীর ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ।
এই প্রান্তিকে রবি’র ডেটা গ্রাহকরা প্রতি মাসে গড়ে ৬ দশমিক ৬৭ জিবি ডেটা ব্যবহার করেছেন এবং রবি’র মোট রিচার্জের ৪৬ শতাংশ ডিজিটালভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: নতুন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও এমডি নিয়োগ ওয়ালটনের
রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাজীব শেঠি বলেন, দৃঢ় আর্থিক ভিত্তি, ফোরজি নেটওয়ার্কে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ এবং ব্যতিক্রমী উদ্ভাবনী সেবার মাধ্যমে আমরা সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছি। নেটওয়ার্ক উন্নয়নে ক্রমাগত বিনিয়োগের ফলে রবি'র ওপর গ্রাহকের আস্থাও বাড়ছে। যার বড় প্রমাণ হলো এই প্রান্তিকে আমাদের সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছেন ১২ লাখ গ্রাহক।
তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া আরও বেগবান করতে এবং ফাইভজিসহ প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের ধারায় তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের সামগ্রিক নীতিমালা ও কর আদায় প্রক্রিয়া সংস্কার করার প্রয়োজন রয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবস্থাপনা এ ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করি সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবিষয়ে নজর দেবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এবছরের তৃতীয় প্রান্তিক ও দ্বিতীয় প্রান্তিকের মধ্যে তুলনা দেখানো হয় যেখানে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন,২০২৩) তুলনায় এবছরে তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) রবির আয় শূন্য দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ত্রৈমাসিকের তুলনায় ডাটা আয় ৬ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, ইবিআইটিডিএ গত ত্রৈমাসিকের তুলনায় ৪ দশমিক ৮ শতাংশ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রথম প্রান্তিকে ২০২.০৭ কোটি টাকা মুনাফাসহ প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে ওয়ালটন