ব্যবসা
১৫ অক্টোবর থেকে নতুন পণ্য বিক্রিতে যেতে পারে ইভ্যালি
ইভ্যালির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ১৫ অক্টোবর থেকে পণ্য বিক্রির জন্য একটি নতুন প্রচার শুরু করার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
সম্প্রতি তিনি বলেন, ‘যদি আমরা ব্যবসা শুরু করতে পারি, আমরা এগিয়ে যেতে পারব। আমরা প্রথম দিন থেকেই লাভে পণ্য বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
শামীমা বলেন, ইভ্যালি এক বছর নিরবচ্ছিন্নভাবে ব্যবসা চালাতে পারলে ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে।
তিনি গ্রাহকদের ইভ্যালিতে বিশ্বাস রাখার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির সিইও রাসেলের জামিন মঞ্জুর
শামীমা বলেন, ‘আমাদের অপারেশন পরিচালনার জন্য হাইকোর্ট কর্তৃক নিযুক্ত দুইজন স্বতন্ত্র পরিচালক আছেন।’
যেকোনো শর্তে রাসেলের জামিন চাইবেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ইভ্যালির জন্য এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
ইভ্যালি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কত টাকা পেয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রেপ্তারের পর অনেক বিনিয়োগকারী আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। এখন আবার ব্যবসা শুরু করলে নতুন বিনিয়োগকারী আসবে।’
ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে শামীমা বলেন, ইভ্যালির ৪৫ লাখ ক্রেতা ও ৩০ হাজার বিক্রেতা (ব্যবসায়িক সহযোগী) তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে নিয়মিত পণ্য ক্রয় করলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আনা সহজ হবে।
তিনি বলেন, জামিনে মুক্তির পর সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে হলফনামার মাধ্যমে চার শতাধিক বিক্রেতা ইভ্যালিকে নতুন পণ্যে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের নিবিড় তত্ত্বাবধানে ইভ্যালি পরিচালনার জন্য পাঁচ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠন করেছে হাইকোর্ট।
ইভ্যালির সাবেক চেয়ারম্যান বলেন, ই-ক্যাবের মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন শিপন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. কাজী কামরুন নাহার বোর্ডে রয়েছেন।
শামীমা বলেন, ‘আমরা ক্যাশ অন ডেলিভারি, পিক অ্যান্ড পে এবং ডেলিভারির আগে নগদ পণ্য বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইভ্যালি লাভ ছাড়া একটি পণ্যও বিক্রি করবে না।’
আরও পড়ুন: নতুন করে ইভ্যালি চালু করতে আদালতে আবেদন
চট্টগ্রামে ইভ্যালির সাবেক সিইও ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
টানা ৮ দিন পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা আট দিন বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। শনিবার থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: টানা ৩ দিন হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি হারুনুর রশিদ জানান, দুর্গাপূজার উৎসব পালনে আট দিন ধরে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ছুটি কাটিয়ে শনিবার সকাল থেকে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ইনচার্জ পুলিশ কর্মকর্তা বদিউজ্জামান জানান, ছুটিতে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলে চালু ছিল হিলি ইমিগ্রেশন বিভাগ।
পার্সপোটধারী যাত্রী পারাপার স্বভাবিক ছিলো। তবে ভারতে গমনকারীদের সংখ্যা ছিল তুলনামূলক কিছুটা বেশি।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা: হিলি স্থলবন্দরে ৮দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় চাল আমদানি শুরু
মেট্রোরেলে চাকরি: ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২২
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) ১৫ পদে মোট ৩৩০ জনকে নিয়োগ দেবে।
১৫ পদে মোট ৩৩০ জনকে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। আগ্রহীরা আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদনপত্র দাখিল করতে পারবেন।
মেট্রোরেল নতুন চাকরির বিজ্ঞপ্তির বিবরণ:
পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (মার্কেটিং)
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ৯
পদের নাম: সহকারী ব্যবস্থাপক (রাজস্ব)
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ৯
পদের নাম: রাজস্ব কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ২
গ্রেড: ১০
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার
পদসংখ্যা: ২
গ্রেড: ১০
পদের নাম: ট্রেন অপারেটর
পদসংখ্যা: ২৯
গ্রেড: ১০
পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (ইলেকট্রিক্যাল)
পদসংখ্যা: ১৭
গ্রেড: ১০
পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (সিগন্যালিং অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন)
পদসংখ্যা: ১৯
গ্রেড: ১০
পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (ইলেকট্রিক্যাল, রোলিং স্টক)
পদসংখ্যা: ৪
গ্রেড: ১০
পদের নাম: সেকশন ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল, রোলিং স্টক)
পদসংখ্যা: ১১
গ্রেড: ১০
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৯ মাস ছাড়
পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ১৪
পদের নাম: সহকারী হিসাবরক্ষক কাম ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ৪
গ্রেড: ১৬
পদের নাম: সেমি স্কিল্ড মেইনটেইনার
পদসংখ্যা: ৭৮
গ্রেড: ১৬
পদের নাম: সহকারী স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ১৬
পদের নাম: টিকেট মেশিন অপারেটর
পদসংখ্যা: ৮০
গ্রেড: ১৬
পদের নাম: কাস্টমার রিলেশন অ্যাসিস্টেন্ট
পদসংখ্যা: ৮০
গ্রেড: ১৬
যোগত্য ও অভিজ্ঞতার বিবরণসহ বিস্তারিত জানতে বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন http://dmtcl.gov.bd/sites/default/files/files/dmtcl.portal.gov.bd/notices/0bb7d331_8df2_4b93_af4c_1f2914d02204/2022-10-06-10-24-83c288d2a6e55e883e5ff7914dc2adeb.pdf
আবেদন ফি: এক থেকে ৯ নম্বর পদের জন্য ১,০০০ টাকা এবং ১০ থেকে ১৫ নম্বর পদের জন্য ৫০০ টাকা।
আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীদের ডাকযোগে, কুরিয়ার সার্ভিসে অথবা সরাসরি আবেদনপত্র পৌঁছাতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, প্রবাসী কল্যাণ ভবন, লেভেল-১৪,৭১-৭২ পুরাতন এ্যালিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা-১০০০
আরও পড়ুন: চাকরির ইন্টারভিউয়ে নিজেকে শান্ত রাখার উপায়
ঢাকায় বিডিজবস কারিগরি চাকরি মেলা, নিয়োগ পাবেন ৫ হাজার কর্মী
পাম তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমেছে, চিনির দাম কেজিতে বেড়েছে ৬ টাকা
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্যাকেটজাত চিনির দাম কেজি প্রতি ৯৫ টাকা, খোলা চিনি ৯০ টাকা এবং পাম তেলের দাম প্রতি লিটার ১২৫ টাকা নির্ধারণ করেছে।
বাংলাদেশ বাণিজ্য ও ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) সুপারিশ অনুযায়ী বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
আজ পর্যন্ত খুচরা বাজারে পাম সুপার তেলের (বোতলবিহীন) দাম লিটার প্রতি ১৩৩ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৯ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেল: বাজারে দাম কমার কোন প্রভাব নেই
সে হিসেবে পাম তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমেছে এবং চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা বেড়েছে।
মন্ত্রণালয়ের উদ্বেগের বিষয় বিটিটিসির সুপারিশ অনুযায়ী, মিলগেটে প্রতি লিটার পাম সুপার (বোতলবিহীন) তেল বিক্রি হবে ১২০ টাকায়, পরিবেশকরা বিক্রি করবে ১২২ টাকায় এবং খুচরা বা ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রি হবে সর্বোচ্চ ১২৫ টাকায়।
প্রতি কেজি খোলা চিনি মিলগেটে ৮৫ টাকায়, পরিবেশক পর্যায়ে ৮৭ টাকায় এবং খুচরা পর্যায়ে ৯০ টাকায় কেনা যাবে। এবং পরিবেশকরা মিলগেটে ৯০ টাকায় প্যাকেটজাত চিনি কিনে ভোক্তা পর্যায়ে ৯৫ টাকায় বিক্রি করবেন।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমল
প্রতিকেজি পাম তেলের দাম ১২ টাকা ও চিনির দাম ৬ টাকা কমল
ভারতে ইলিশ রপ্তানি: চলতি বছর এক কোটি ৩৬ লাখ ডলার আয় বাংলাদেশের
চলতি বছরে ভারতে এক হাজার ৩৫২ টন ইলিশ রপ্তানি করে বাংলাদেশ সরকার মোট এক কোটি ৩৬ লাখ ২০ হাজার ডলার আয় করেছে বলে জানিয়েছন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার সমন্বিতভাবে নানা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করায় ইলিশের উৎপাদন আশাতীতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ১২ বছরে দেশে ইলিশ আহরণ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। এ সময়ে দেশে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির হার প্রায় ৯০ শতাংশ।’
বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২২' বাস্তবায়ন উপলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
রেজাউল করিম বলেন, গত বছর মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান সফল হওয়ায় প্রায় ৫১ দশমিক ৭৬ শতাংশ মা ইলিশ ডিম ছাড়তে সক্ষম হয়েছে। যা থেকে প্রায় ৩৯ হাজার ৩১৫ কোটি জাটকা ইলিশ সম্পদে যুক্ত হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, প্রতিবছরের ন্যয় এ বছরও ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২২'-এর আওতায় ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিন উপকূলীয় ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রের অন্তর্গত ৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাসহ দেশব্যাপী ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ আইন কেউ অমান্য করলে কমপক্ষে এক বছর থেকে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
শ ম রেজাউল বলেন, ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে বাধা প্রদান করলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে ইলিশ আহরণের চেষ্টা করলে কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না।
পড়ুন: শুক্রবার থেকে ইলিশ শিকারে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
তিনি বলেন, চলতি বছর মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমসমূহ হচ্ছে-৭ থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের ২০ জেলা যথা: চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার,বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, ঢাকা, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, মানিকগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলার নদ-নদী ও মোহনায় ইলিশসহ সকল প্রকার মাছ আহরণ, পরিবহণ, ক্রয় বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময় বন্ধ থাকবে এবং এসব জেলার বরফকলসমূহ বন্ধ থাকবে।
এ সময় অপর ১৮টি জেলা যথা গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, বগুড়া, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, খুলনা, কুষ্টিয়া, নড়াইল এবং জামালপুর জেলায় শুধু ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ থাকবে।
তিনি বলেন, দেশের ৩৮ জেলার সকল নদ-নদী ও মোহনায় মা ইলিশ আহরণ বন্ধে দিনে ও রাতে অভিযান, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এবং সারাদেশের মাছ ঘাট, মৎস্য আড়ৎ, হাট-বাজার, চেইনশপ ও অন্যান্য বিক্রয়কেন্দ্রে ইলিশ ক্রয় বিক্রয়, পরিবহন, মজুদ ও বিনিময় বন্ধে ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করা হবে।
স্থানীয় জেলা-উপজেলা প্রশাসন, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্টগার্ড, র্যাব, পুলিশ, নৌ-পুলিশ এবং মৎস্য অধিদপ্তর সম্মিলিতভাবে মোবাইল কোর্ট ও অভিযান পরিচালনা করবে বলে মন্ত্রী জানান।
সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
ইলিশ মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে পড়ে ফেরির লষ্কর নিখোঁজ
বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি: আগস্টে ৯.৫% শতাংশ, ১২ বছরে সর্বোচ্চ
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বলেছে, জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির বিরূপ প্রভাবের কারণে আগস্ট মাসে বাংলাদেশে রেকর্ড ৯ দশমিক ৫ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে, যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
তবে আগস্টে রেকর্ড মূল্যস্ফীতি হলেও সেপ্টেম্বরে এর লাগাম টানা সম্ভব হয়েছে। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান উচ্চ মূল্যস্ফীতির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও সাম্প্রতিক মাসগুলোর বিশ্ব পরিস্থিতির অস্থিতিশীলতাকে দায়ী করেছেন ।
তিনি ইউএনবিকে বলেন, এ মাসে মূল্যস্ফীতি কমবে। কারণ সাপ্লাই চেন শক্তিশালী হওয়ার কারণে প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ বেড়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি কমছে। মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হয়েছে। মূল্যস্ফীতির হার আরও কমবে।’
তিনি বলেন, ‘সয়াবিন তেলের দামও এখন কমছে। নতুন ফসলের ফলন হচ্ছে। আকাশছোঁয়া জ্বালানি দামের ফলে সকল পণ্যের দাম এখন সারা বিশ্বে বেশি।’
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.৪৮ শতাংশ: বিবিএস
এদিকে সেপ্টেম্বর মাস পেরিয়ে গেলেও আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেনি বিবিএস।
বিবিএস সাধারণত নতুন মাসের প্রথম সপ্তাহে আগের মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করে। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বিবিএস মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যান তৈরি করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়।
কিন্তু সরকারের উচ্চপর্যায়ের 'সবুজ সংকেত' এখনও পায়নি। ফলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বা বিবিএস কেউই আগস্ট মাসের মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেনি।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির তথ্য গতকাল মন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছি। আমরা এখনও ফাইলটি ফিরে পাইনি। তাই অনুমোদন ছাড়া কিছু বলতে পারব না।’
আরও পড়ুন: সহিংসতায় দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না: পরিকল্পনামন্ত্রী
মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগের স্থান: তুর্কি বাণিজ্যমন্ত্রী
তুরস্কে সফররত বাংলাদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আঙ্কারায় দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী ড. মেহমুত মুস এর সঙ্গে তার মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে করেছেন। এসময় দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির উপায় নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
মঙ্গলবারের ওই বৈঠকে তুরস্কে ব্যবসায়ী দলের নেতৃত্ব দেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রহমান।
বৈঠকে রিজওয়ান রহমান বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ৯০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা মোটেও সন্তোষজনক নয়। আরও বাণিজ্য বহুমুখীকরণের মাধ্যমে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশ-তুরস্ক ‘উজ্জ্বল ভবিষ্যত’ গড়বে: রাষ্ট্রদূত তুরান
তিনি আরও বলেন, দুই দেশের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি এবং বিটুবি অংশীদারিত্বের অগ্রগতি কম। তুর্কি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং ২৮টি হাই-টেক পার্ককে তাদের পছন্দের বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে পারে।
রিজওয়ান আরও বলেন, দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ইস্যুতে কার্যকর যৌথ প্রদর্শনী ও সেমিনারের ব্যবস্থা করতে এবং বাণিজ্য সমস্যা সমাধানের জন্য যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সভা নিয়মিত হওয়া উচিত। তদুপরি, বাংলাদেশ এবং তুরস্ক একটি কার্যকর ডি-৮ অর্থনৈতিক ব্লক গঠনের জন্য একসঙ্গে কাজ করতে এবং সমর্থন করতে পারে।
আরও পড়ুন: তুরস্ক-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের আলোচনা সভা
দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রত্যাশিত পর্যায়ে না থাকার বিষয়ে একমত হয়েছেন তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী।
এসময় তিনি বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবেও অভিহিত করেন। এই বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়াতে উভয় দেশেরই একসঙ্গে কাজ করা উচিত।
মেহমুত বলেন, কয়েকটি তুর্কি কোম্পানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা করছে এবং তারা খুব ভালো করছে। আর এই সাফল্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যদের জন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।
বৈঠকে আঙ্কারায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসুদ মান্নানও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগের সম্ভাবনা খুঁজতে তুরস্ক যাচ্ছে ডিসিসিআই’র প্রতিনিধি দল
সয়াবিন তেল: বাজারে দাম কমার কোন প্রভাব নেই
এখনও আগের দামেই লিটারপ্রতি ১৯২ টাকা দামে বাজারে সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে।
দেশের বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা জানিয়েছেন, আগে যে দামে কেনা হয়েছিল, মঙ্গলবার তারা সেই দামে বাজারে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। তাই বাজারে কম দামে সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি বিক্রেতা রূপক সাহা ইউএনবিকে বলেন, সরবরাহ চেইনের সমস্যার কারণে কম দামে সয়াবিন তেল পেতে আগামী দুই দিন সময় লাগবে।
রিফাইনাররা মঙ্গলবার (আজ) থেকে খোলা ও বোতলজাত তেলের শুল্ক কমানোর ঘোষণা দিলেও এখনও বোতলজাত তেল লিটারপ্রতি ১৯২ টাকা এবং খোলা তেল লিটারপ্রতি ১৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমল
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান বলেন, সয়াবিন তেলের নতুন দাম নিশ্চিত করতে তাদের মনিটরিং টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে।
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন যে ইতোমধ্যেই মিল গেটে নতুন দাম কার্যকর হয়েছে এবং এটি স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনারস অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরবিএমএ) সোমবার থেকে সয়াবিন তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে।
ঘোষণা অনুযায়ী খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫৮ টাকা, বোতলজাত সয়াবিনের দাম ১৭৮ টাকা এবং ৫ লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ৮৮০ টাকা।
আরও পড়ুন: প্রতিকেজি পাম তেলের দাম ১২ টাকা ও চিনির দাম ৬ টাকা কমল
কমতে পারে ভোজ্যতেলের দাম: বাণিজ্যমন্ত্রী
আইফোন ১৪ প্রো জেতার সুযোগ দিল ফুডপ্যান্ডা!
ফুড প্যান্ডা প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রাইবারদের জন্য আইফোন ১৪ প্রে জেতার সুযোগ করে দিয়েছে। ‘সাবস্ক্রাইব অ্যান্ড উইন’ নামে আকর্ষণীয় একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে জনপ্রিয় অনলাইন ফুড অ্যান্ড গ্রোসারি ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডা।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
এতে বলা হয়, এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রাইবাররা আইফোন ১৪ প্রো জেতার সুযোগ পাবেন। ‘সাবস্ক্রাইব অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনটি ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে। চলবে চলতি বছরের ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: উৎসবের মৌসুমে ফুডপ্যান্ডার করপোরেট ভাউচারে বিশেষ ছাড়
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্যান্ডাপ্রো নামের বিশেষ এই সাবস্ক্রিপশন সেবা ফুডপ্যান্ডা প্ল্যাটফর্মে গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দেবে এবং নিয়মিত ব্যবহারকারীরা উপভোগ করতে পারবেন বাড়তি সুবিধা। প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রিপশনের ফলে গ্রাহকরা প্রত্যেক মাসে ১০টি ফ্রি ডেলিভারি, সব ধরণের পিকআপ অর্ডারে বাড়তি ৫ শতাংশ ছাড়, প্যান্ডামার্টে অর্ডারে প্রত্যেক মাসে ৩টি ভাউচার পাবেন।
এছাড়া শুধুমাত্র প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রাইবাররা ডাইন-ইনের ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ ছাড় পাবেন। আর সর্বশেষ ‘সাবস্ক্রাইব অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্যান্ডাপ্রো গ্রাহকরা পাচ্ছেন আইফোন ১৪ প্রো জেতার আকর্ষণীয় সুযোগ।
এ ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাহককে প্রথমে ৪৯৯ টাকায় এক বছরের জন্য প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে। এ বছরের অক্টোবরের ১৬ তারিখের মধ্যে কমপক্ষে তিনটি অর্ডার করতে হবে। প্রত্যেক সপ্তাহের জন্য সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্ডারকারী সেই সপ্তাহের জন্য বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত হবেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সাবস্ক্রিপশন সেবা প্যান্ডাপ্রো চালু করেছে ফুডপ্যান্ডা
ক্যাম্পেইন শেষে মোট চারজন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। এরপর ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হবে।
ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশের হেড অব মার্কেটিং মানিষা সাফিয়া তারেক এ ক্যাম্পেইন প্রসঙ্গে বলেন, ‘প্যান্ডাপ্রো সাবস্ক্রিপশন প্রোগ্রামের ফলে আমাদের সেরা গ্রাহকরা উপকৃত হবেন। দৈনন্দিন প্রয়োজনে শুধু প্যান্ডাপ্রো গ্রাহকদের জন্য বাড়তি অনেক সুবিধা থাকবে। আমাদের অ্যাপ ব্যবহারের সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে গ্রাহকদের জন্য প্যান্ডাপ্রো চালু করতে পারায় আমরা ভীষণ উচ্ছ্বসিত। ‘সাবস্ক্রাইব অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনটি দারুণ সব সুবিধা উপভোগের সুযোগের সঙ্গে একটি বড় আকর্ষণ।’
আরও পড়ুন: রাইডারদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিখো’র সঙ্গে ফুডপ্যান্ডার চুক্তি
পোশাক কারখানায় দিনে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে: বিজিএমইএ সভাপতি
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, চরম লোডশেডিংয়ের কারণে বাংলাদেশের পোশাক সরবরাহকারীরা আন্তর্জাতিক পোশাকের খুচরা বিক্রেতা এবং ব্র্যান্ডের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে সমস্যায় পড়েছেন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে কারখানাগুলো এখন দিনে প্রায় ৪ থেকে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন থাকে।
আরও পড়ুন: ব্যবসার ধরন পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে: বিজিএমইএ
রবিবার রাজধানীর একটি হোটেল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এবং জার্মান সংস্থা জিআইজেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাক্টরি স্থাপন, লাইসেন্সিং, সার্টিফিকেশন ও রেজিস্ট্রেশন বিষয়ে ওয়েব পোর্টাল চালু করা’ শীর্ষক আলোচনায় ফারুক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে কারখানাগুলো এখন দিনে প্রায় ৪ থেকে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘গ্যাসের চাপ এতই কম কারখানাগুলো পূর্ণ ক্ষমতায় চলতে পারে না। ফলে ডিজেল খরচ কমেনি। বরং বেড়েছে’।
আরও পড়ুন: ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ ৫ বছর করার দাবি বিজিএমইএ’র
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)-এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি) প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ আল মামুন, বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা বেগম অনুষ্ঠানে প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
জিআইজেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার ডা. মাইকেল ক্লোড অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন এবং অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দায়িত্বশীল হতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী