মঙ্গলবার ঘোষিত এ স্কোয়ার্ডে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতা হতে যাচ্ছে মাশরাফি বিন মূর্তজা, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালের।
এদের মধ্যে মাশরাফি খেলছেন ২০০৩ বিশ্বকাপ থেকে। অপরদিকে মুশফিক, সাকিব ও তামিম খেলছেন ২০০৭ বিশ্বকাপ থেকে। মাঝে ইনজুরির কারণে ঘরের মাঠে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ থেকে বঞ্চিত না হলে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ড গড়তে পারতেন নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফি।
এছাড়াও মাহমুদল্লাহ ও পেসার রুবেল হোসেনের জন্য এটি তৃতীয় বিশ্বকাপ এবং সৌম্য সরকার ও সাব্বির রহমানের জন্য এটা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ।
অপরদিকে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে ডাক পেয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান, লিটন কুমার দাস, মোহাম্মাদ মিঠুন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাইফউদ্দীন ও আবু জায়েদ রাহী ।
একাধিক অডিআই বিশ্বকাপ খেলতে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটার মধ্যে সবচেয়ে বেশি অডিআই ম্যাচ খেলা ক্রিকেটার হলেন অধিনায়ক মাশরাফি। তিনি ২০৫টি অডিআই খেলেছেন। অপরদিকে এমন একজন সুযোগ পেয়েছেন যার এখনো অভিষেকই হয়নি। অর্থাৎ একটিও অডিআই খেলেননি। তিনি হলেন আবু জায়েদ রাহি।
এছাড়া মুশফিক ২০১টি, সাকিব ১৯৫টি, তামিম ১৮৯টি, মাহমুদুল্লাহ ১৭১টি, রুবেল ৯৬টি সাব্বির ৫৭ সৌম্য ৪১, মুস্তাফিজ ৪৩টি, লিটন ২৭টি, মিরাজ ২৫টি, মোসাদ্দেক ২৪টি, মিঠুন ১৫টি এবং সাঈফউদ্দিন ১০টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন।