এ ধরনের উদ্যোগ চালু করার জন্য অস্ট্রিয়া এবং ইইউ’র প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত।
এ উদ্যোগে বাস্তুতন্ত্র এবং জলবায়ু সংরক্ষণকে কোভিড-১৯ পরবর্তী পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ উদ্যোগে একজন স্বাক্ষরকারী।
সম্প্রতি ভিয়েনার হাফবার্গ প্রাসাদে অস্ট্রিয়ার প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভ্যান ডার বেলেনের কাছে পরিচয়পত্র উপস্থাপনের সময় এ বিষয়ে আলোচনা করেন রাষ্ট্রদূত মুহিত।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূতের সাথে মিশনের উপ-প্রধান রাহাত বিন জামান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়েও আলোচনা হয়।
আলাপকালে রাষ্ট্রদূত মুহিত প্রেসিডেন্টকে জানান, বাংলাদেশ ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে এবং সংকট সমাধানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও কার্যকর ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অস্ট্রিয়া সফরকালে ভিয়েনায় তার সাথে সাক্ষাতের কথা স্মরণ করে অস্ট্রিয়ান প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীকে তার উষ্ণ শুভেচ্ছা জানান।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী দিনে বাংলাদেশ ও অস্ট্রিয়ার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন অস্ট্রিয়ান প্রেসিডেন্ট।
প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভ্যান ডার বেলেনের সাথে সাক্ষাতের আগে রাষ্ট্রদূত মুহিতকে গার্ড অব-অনার প্রদান করে অস্ট্রিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর চৌকস একটি দল।