সম্প্রসারণ কাজের জন্য ইতিমধ্যে জমির পরিমাপ নির্ধারণ করে নিশানা টানানো হয়েছে অন্তর্ভুক্ত এলাকায়। এখন চলছে ভুমি অধিগ্রহণের প্রস্তুতি।
নীলফামারী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভূমি শাখা সূত্র জানায়, সম্প্রসারিত করার জন্য ৮৫২ একরেরও বেশি জমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। অধিগ্রহণ করা হবে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় ৫৩৫ একর এবং দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলায় ৩১৭ একর জমি।
সম্প্রসারিত হওয়ার ফলে বর্তমান বিমানবন্দরের ৬ হাজার ফিট রানওয়ে বর্ধিত হয়ে হবে ১২ হাজার ফিট। নতুন করে ট্যাক্সিওয়ে, এ্যাপ্রোন, প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল বিল্ডিং, কার্গো টার্মিনাল, বিল্ডিং কন্ট্রোল টাওয়ার, পাওয়ার হাউজ, পাম্প হাউজ, ফায়ার স্টেশন, প্রশাসনিক ভবন, অপারেশনাল ভবন, ভিআইপি ও ভিভিআইপি লাউঞ্জ, আবাসিক ভবন নির্মাণ, হ্যাঙ্গার, ভিডিওআর, ডিএমই, এনডিবি, আইএলএস, সিসিআর, এজিএল, রাডার স্টেশন, ওয়াটার সাপ্লাই ও ড্রেনেজ সিস্টেম, ওভারহেড ওয়াটার ট্যাংক, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, এমটি ভবন, কারপার্ক, এ্যাপ্রোচ সড়ক, ইন্টারনাল সড়ক এবং পেরিফেরাল পেট্রোল সড়ক নির্মাণ করা হবে।
বিমান বন্দর সুত্র জানায়, নতুন টার্মিনাল ভবন এবং দুটি উড়োজাহাজ পার্কিংয়ের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে গেছে ইতোমধ্যে। রানওয়ে বর্ধিত হওয়ায় দেশের বৃহৎ রানওয়েতে পরিণত হচ্ছে সৈয়দপুর বিমানবন্দর।
সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার কমোডর মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে চতুর্থ আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে। সরকার এটিকে আঞ্চলিক হাব হিসেবে গড়ে তুলতে চায়।