তিনি বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসামের সাথে সিলেটের সম্পর্ক দীর্ঘ দিনের। আসাম ও মেঘালয়সহ সেভেন সিস্টার্সভুক্ত রাজ্যগুলোর সাথে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক অতীতের মতো এখনো বজায় রাখতে হবে। তবেই রাজ্যগুলোর সাথে সিলেটসহ বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
বৃহস্পতিবার সিলেট সিটি করেপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর সাথে আসাম রাজ্য সরকারের বাণিজ্য ও পরিবহনমন্ত্রী চন্দ্র মোহন পাটোয়ারীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে প্রতিনিধিদল সিলেট নগর ভবনে পৌঁছালে তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান মেয়র আরিফুল। পরে তারা বৈঠকে মিলিত হন।
বৈঠক শেষে আসাম রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে চন্দ্র মোহন মেয়র আরিফুলের হাতে উপহার সামগ্রী তুলে দেন।
চন্দ্র মোহন জানান, সীমান্তবর্তী বৃহত্তর সিলেটের মানুষের সাথে আসামের মানুষের অতীতের সুসম্পর্ক বজায় রেখে তা আরও সুদৃঢ় করতে তাদের সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে সবসময় বিবেচনা করে ভারত।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আসাম রাজ্য সভার অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি জশুনা বড়ুয়া, প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি অভিনাশ জোশী, সহকারী হাইকমিশনার এল কৃষ্ণমূর্তি, হাইকমিশনের প্রথম সচিব এমএস নবনিতা চক্রবর্তী প্রমুখ।
এছাড়া সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী, সচিব মো. বদরুল হক, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা হানিফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।