ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বৃহস্পতিবার বলেছে, করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সরকার নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে নগরবাসী নিজ এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে থাকা শপিংমল থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন।
পাশাপাশি শপিংমলে যাতায়াতের জন্য সীমিত পরিসরে সাধারণ রিকশা ও সিএনজি থাকবে। তবে সিএনজিতে দুইজনের অধিক যাত্রী যাতায়াত করতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
সরকার ঘোষিত সময়ে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শপিংমল ও দোকান খোলা রাখা যাবে। তবে রাস্তার পাশে হকার ও অস্থায়ী দোকান বসানো যাবে না।
ডিএমপির উপকমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান জানান, ডিএমপির আওতাধীন এলাকায় শপিংমল ও মার্কেট খোলা রাখার বিষয়ে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আবাসিক এলাকার ঠিকানা নিশ্চিত করতে যারা শপিং করতে যাবেন তাদেরকে আইডি কার্ড (উদাহরণস্বরূপ- ব্যক্তিগত আইডি কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানির বিলের মূল কপি) সাথে আনতে হবে এবং শপিংমলে প্রবেশের সময় দেখাতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের প্রবেশপথে জীবাণুনাশক টানেল অথবা চেম্বার স্থাপন করতে হবে। থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। এছাড়া প্রতিটি দোকানের আলাদা তাপমাত্রা পরীক্ষার পদ্ধতি থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে শপিংমলে প্রবেশ করতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। মাস্ক ছাড়া কাউকে শপিংমলে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। প্রতিটি দোকানের বিক্রেতা ও কর্মচারীদের হ্যান্ড গ্লাভস পরতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের সামনে ‘যদি আপনি স্বাস্থ্যবিধি না মানেন, তাহলে মৃত্যুর ঝুঁকি রয়েছে’ সতর্কতামূলক ব্যানার লাগাতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলে প্রবেশ, বের হওয়া ও কেনাকাটার সময় ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে কমপক্ষে এক মিটার (প্রায় ৪০ ইঞ্চি) দূরত্ব থাকতে হবে। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখলেই কেবল ক্রেতাদের দোকানে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দোকানের সামনে দূরত্ব মাপতে হবে এবং দাগ দিয়ে রাখতে হবে।
বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থদের শপিংয়ে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। শপিংমলে কেনাকাটা শেষে অপ্রয়োজনীয় জটলা তৈরি করা যাবে না। মাইকিং করে মার্কেট কর্তৃপক্ষ যারা শপিং করেছেন তাদের বের হওয়ার ব্যবস্থা করবেন। প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদা ব্যবস্থা থাকতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের পার্কিংয়ে জীবাণুনাশক পদ্ধতি থাকতে হবে। চালকরা যাতে নিজ নিজ গাড়িতে অবস্থান করে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
এ বিষয়ে ডিএমপি ঢাকাবাসীর পূর্ণ সহযোগিতা চেয়েছে।
ঈদের শপিংয়ের ক্ষেত্রে ডিএমপির একগুচ্ছ নির্দেশনা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বৃহস্পতিবার বলেছে, করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সরকার নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে নগরবাসী নিজ এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে থাকা শপিংমল থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন।
পাশাপাশি শপিংমলে যাতায়াতের জন্য সীমিত পরিসরে সাধারণ রিকশা ও সিএনজি থাকবে। তবে সিএনজিতে দুইজনের অধিক যাত্রী যাতায়াত করতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
সরকার ঘোষিত সময়ে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শপিংমল ও দোকান খোলা রাখা যাবে। তবে রাস্তার পাশে হকার ও অস্থায়ী দোকান বসানো যাবে না।
ডিএমপির উপকমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান জানান, ডিএমপির আওতাধীন এলাকায় শপিংমল ও মার্কেট খোলা রাখার বিষয়ে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আবাসিক এলাকার ঠিকানা নিশ্চিত করতে যারা শপিং করতে যাবেন তাদেরকে আইডি কার্ড (উদাহরণস্বরূপ- ব্যক্তিগত আইডি কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানির বিলের মূল কপি) সাথে আনতে হবে এবং শপিংমলে প্রবেশের সময় দেখাতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের প্রবেশপথে জীবাণুনাশক টানেল অথবা চেম্বার স্থাপন করতে হবে। থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। এছাড়া প্রতিটি দোকানের আলাদা তাপমাত্রা পরীক্ষার পদ্ধতি থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে শপিংমলে প্রবেশ করতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। মাস্ক ছাড়া কাউকে শপিংমলে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। প্রতিটি দোকানের বিক্রেতা ও কর্মচারীদের হ্যান্ড গ্লাভস পরতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের সামনে ‘যদি আপনি স্বাস্থ্যবিধি না মানেন, তাহলে মৃত্যুর ঝুঁকি রয়েছে’ সতর্কতামূলক ব্যানার লাগাতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলে প্রবেশ, বের হওয়া ও কেনাকাটার সময় ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে কমপক্ষে এক মিটার (প্রায় ৪০ ইঞ্চি) দূরত্ব থাকতে হবে। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখলেই কেবল ক্রেতাদের দোকানে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দোকানের সামনে দূরত্ব মাপতে হবে এবং দাগ দিয়ে রাখতে হবে।
বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থদের শপিংয়ে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। শপিংমলে কেনাকাটা শেষে অপ্রয়োজনীয় জটলা তৈরি করা যাবে না। মাইকিং করে মার্কেট কর্তৃপক্ষ যারা শপিং করেছেন তাদের বের হওয়ার ব্যবস্থা করবেন। প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদা ব্যবস্থা থাকতে হবে।
প্রতিটি শপিংমলের পার্কিংয়ে জীবাণুনাশক পদ্ধতি থাকতে হবে। চালকরা যাতে নিজ নিজ গাড়িতে অবস্থান করে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
এ বিষয়ে ডিএমপি ঢাকাবাসীর পূর্ণ সহযোগিতা চেয়েছে।